ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান, আন্তর্জাতিক পর্যায়ে খ্যাতিমান তথ্যপ্রযুক্তি ব্যক্তিত্ব ড. মো. সবুর খান বলেছেন, সারা বিশ্বে তথ্যপ্রযুক্তির অস্বাভাবিক বিকাশ ও বিবর্তন চলছে। আজকে ইন্টারনেট নিয়ে দেশ-বিদেশে যত আলোচনা হচ্ছে তা অচিরেই হারিয়ে যাবে। ২০২৭ সালে ইন্টারনেট শব্দ ভুলে মানুষ ‘ফাইভ জি’র যুগে অভ্যস্ত হয়ে পড়বে। এ জন্য অন্যান্য পেশার মানুষের সাথে সাংবাদিকদেরও যুগের সাথে তাল মিলয়ে চলতে হবে। এখন থেকেই এ জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে। আগামীর বিশ্বে টিকে থাকতে হলে সাংবাদিকদের সর্বশেষ তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারের আওতায় থাকতে হবে। এ ক্ষেত্রে চাঁদপুরের সাংবাদিকদের প্রশিক্ষণ দিয়ে সহযোগিতা করবে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি।
ড. মো. সবুর খান বুধবার বিকেলে চাঁদপুর প্রেসক্লাবের নতুন কমিটির নেতৃবৃন্দের সাথে মতবিনিমিয়কালে এসব কথা বলেন।
ঢাকার সোবহানবাগে অবস্থিত ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ভিআইপি লাউঞ্জে অনুষ্ঠিত মতবিনিময়ে চাঁদপুর প্রেসক্লাব ও চাঁদপুরের সাংবাদিকতার নানা দিক দিয়ে মতবিনিময় করেন তারা। এ সময় ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ঊর্ধ্বতন সহকারী পরিচালক (জনসংযোগ) আনোয়ার হাবিব কাজল উপস্থিত ছিলেন।
মতবিনিময়ে অংশ নেন চাঁদপুর প্রেসক্লাব সভাপতি ইকবাল হোসেন পাটওয়ারী, সাধারণ সম্পাদক রহিম বাদশা, সদ্য বিদায়ী ভারপ্রাপ্ত সভাপতি গিয়াসউদ্দিন মিলন, সদ্য বিদায়ী সাধারণ সম্পাদক এএইচএম আহসান উল্লাহ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আবদুল আউয়াল রুবেল, সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবুর রহমান সুমন।
মতবিনিময়ের পর চাঁদপুর প্রেসক্লাবের সুবর্ণজয়ন্তী উৎসব উপলক্ষে ‘দেশে তথ্যপ্রযুক্তি ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে বিশেষ অবদান’র স্বীকৃত্বিস্বরূপ ড. মো. সবুর খানকে চাঁদপুর প্রেসক্লাব প্রদত্ত আজীবন সম্মাননার ক্রেস্ট, সম্মাননাপত্র, কোর্টপিন ও কলম তুলে দেন উৎসব উদযপন পরিষদের আহবায়ক গিয়াসউদ্দিন মিলন ও সদস্য সচিব এএইচএম আহসান উল্লাহ। এ সময় প্রেসক্লাব নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।