আমার কণ্ঠ রিপোর্ট
হাজীগঞ্জে নদীবাড়ী রেষ্টেুরেন্টে ঘুরতে এসে বখাটের হাতে গণধর্ষনের শিকার হয়েছেন এক স্¦ামী পরিত্যাক্তা। গতকাল সন্ধার পর এ ঘটনা ঘটে হাজীগঞ্জ ৬ নং বড়কুল ইউনিয়নের নোয়াদ্দা গ্রামে।
এলাকাবাসী জানায়, গতকাল দুপরের পরে একটি মেয়ে নদীবাড়ী রেস্টুরেন্টে আসে। বিকাল পর্যন্ত সে এখানে ঘুরাঘুরি করে স্থানীয় একটি ছেলের সাথে। সন্ধার পর ঐছেলেসহ আরো দুজনে মিলে নদী বাড়ীর দক্ষিন দিকের একটি রাস্তা নোয়াদ্দা গ্রামের দিকে চলে যায়। ঐগ্রামের একটি বাড়ীতে নিয়ে তিনজনে মিলে স্বামী পরিত্যাক্ত মহিলাকে গণর্ধষন করে। ধর্ষন শেষে ঐ মহিলাকে একটি রাস্তার পাশে ফেলে চলে যায়। পরে মহিলা কান্নাকাটি করলে স্থানীয়রা পুলিশ প্রশাসন ও সাংবাদিককে জানানোর পর মেয়েটিকে উদ্বার করে পুলিশ। তার থেকে সকল কথা জেনে ৪জনকে আসামী করে একটি ধর্ষন মামলা নেয় পুলিশ। এ মামলায় আসামী করা হয় রান্ধুনীমুড়া গ্রামের মোঃ ইউছুফ মিয়ার ছেলে মোঃ ইসমাইল হোসন, নোয়াদ্দা গ্রামের আবদুল মান্নানের ছেলে মোঃ মহিউদ্দিন, রাধুনীমুড়া গ্রামের মোঃ ই্উসুফের ছেলে মোঃ কালু মিয়া ও নোয়াদ্দা গ্রামের মোঃ দুলাল মিয়াজির ছেলে মোঃ শাকিল হোসেন। মামলা হওয়ার কয়েক ঘন্টার মধ্যেই মোঃ মহিউদ্দন ও শাকিল হোসেনকে হাজীগঞ্জ থানার পুলিশ অভিযান চালিয়ে আটক করে। বাকী দুজনকে আটকের চেষ্ঠা চলছে। আটকৃতদেরকে চাঁদপুর কোর্টে প্রেরণ করা হয়।
হাজীগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ হারুনুর সাংবাদিকদেরকে বলেন আমরা খবর পাওয়ার সাথে সাথে মেয়েটিকে থানায় নিয়ে আসি এবং মেরে থেকে ঘটনার সত্যতা যেনে একটি ধর্ষণ মামলা রুজু করি ৪ জনকে আসামী করে। এর কয়েক ঘটন্টার মধ্যে দুজনকে আটক করে থানায় নিয়ে আসি। বাসী জনকে ধরার জন্য চেষ্ঠা চলছে। আটককৃত দুজন ধর্ষনরে কথা শিকার করে জবানবন্দিদেয়। তাদেরকে চাঁদপুর কোটে প্রেরণ করি।