হাজীগঞ্জ পৌরসভার ওয়ার্ড ভিত্তিক কাউন্সিলর প্রার্থী ধারাবাহিক পরিক্রমা-৬ শান্তি শৃঙ্খলা ও উন্নয়নে ভরপুর ॥ ভবন নির্মাণে পৌর নিয়ম ভঙ্গ আমার কণ্ঠ রিপোর্ট হাজীগঞ্জ পৌরসভার ৬ নং ওয়ার্ডকে সকল শ্রেনীর মানুষ কাকতালিও ভাবে বলেন থাকেন গুলশান-বনানী এলাকা। এ ওয়ার্ডে গুরুত্ব অন্য ওয়ার্ডের চেয়ে আলাদা। যার নামে মকিমাবাদ,তিনি হলেন হাজী মকিমউদ্দিন। তাকে ঘিরেই আজকের হাজীগঞ্জ। হাজীগঞ্জ ঐতিহাসিক বড় মসজিদ ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠানে মোনাজাত করেন আলহাজ্ব হযরত মাওলানা আবুল ফারাহ জৈনপুরী। আরো উপস্থিত ছিলেন অবিভক্ত বাংলার মুখ্যমন্ত্রী শেরে বাংলা একে ফজলুল হক,মন্ত্রীবর্গ হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী,মোশারফ হোসেন,নবাব জাদা খাজা খাজা নস্রুল্লাহ। পরবর্তীতে এ মসজিদে আগমন করেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান,মাওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী সহ আরো অনেকে। মসজিদ সংস্কার কাজ ও দোয়া ও মোনাজাতের মাধ্যমে উদ্বোধন করেন কুয়েতের সাবেক ক্যাবিনেট মন্ত্রী প্রখ্যাত আলেম শেখ সৈয়দ হাসান আল রেফারি আল হুসাইন। এছাড়াও ধর্মীয় বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ আগমন করেন। চাঁদপুর জেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সভাপতি ও চাঁদপুর-৫ আসনের সাবেক জাতীয় সংসদ সদস্য মরহুম আবদুর রব মিয়া। তিনি ছিলে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অত্যান্ত ঘনিষ্ট সহচর। তারই সুবাধে মকিমাবাদ মিয়া বাড়ীতে অসেন বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সভানেত্রী ও বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ দলের আরো গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা। উপরোক্ত সকল মানুষ আগমন ঘটে এ ওয়ার্ডে। পৌরসভার ৬নং ওয়ার্ড হাজীগঞ্জ বাজারের একটি অংশ নিয়ে উত্তরে রেল লাইন-পশ্চিমে ষ্টেশন রোড়-পূর্বে বোয়ালজোরি খাল দক্ষিনে হাজীগঞ্জ বাজারের বেশির ভাগ নিয়ে গঠিত। এ ওয়ার্ডে মধ্যে প্রতিষ্ঠিত হয় হাজীগঞ্জ ঐতিহাসিক বড় মসজিদ,হাজীগঞ্জ মডেল সরকারি মডেল কলেজ, পুলিশ ষ্টেশন, পোষ্ট অফিস, খাদ্য গুদাম, শতাধিতক বহুতল ভবনসহ আরো গুরুত্ব পূর্ণ স্থাপনা। জন্ম নেন সাবেক মোঃ আমিন মিয়া,সাবেক এমপি মরহুম আবদুর রব মিয়া, পৌর আওয়ামীলীগের সােেবক সভাপতি মরহুম কাঞ্চন মিয়া,হাজীগঞ্জ পৌরসভার মেয়র আসম মাহবুব উল আলম লিপন, বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ড.আলমগীর কবির পাটওয়ারীসহ আরো অনেকে। সব মিলিয়ে হাজীগঞ্জ পৌরসভার মধ্যে সবচেয়ে সকল ক্ষেত্রে এগিয়ে এ ওয়ার্ড। আর এয়ার্ড থেকে কাউন্সল হতে হলে থাকতে হবে বহু মাত্রিক প্রতিবার অধিকারী। গত কয়েক দিন হাজীগঞ্জ পৌরসভার নির্বাচনের ওয়ার্ড ভিত্তিক পরিক্রমা খোজঁখবর নিতে গিয়ে ভোটারদের সাথে কথা হলে তারা এ সব কথা বলেন। ভোটাররা আরো বলেন অন্য ওয়ার্ড থেকে আমাদের এ ওয়ার্ড শান্তি শৃঙ্খলা ও উন্নয়নে ভরপুর। এ ওয়ার্ডে কোন মারা মারি নেই। হানা হানি নেই। রয়েছে সামাজিক বন্ধন। আমাদের পৌর পিতা বা পৌর সভার মেয়র মাহবুব উল আলম লিপন যে ভাবে আমাদের এ ওয়ার্ডকে পরিচালনা করেন আমরা সবাই খুশি। আমাদের ওয়ার্ডে সকল ধরণের কাজ হয়েছে। আগামী নির্বাচনে আমরা এ ওর্য়্ডাবাসী দলমত এক হয়ে মেয়র আসম মাহবুব উল আলম লিপনকে ৯০ ভাগ ভোট দেওয়ার জন্য ঘরে ঘরে ভোটারদের কাছে যাবো এবং আদায় করে ছাড়বো। তারা আরো বলেন আমরা মেয়র সাহেবের কাছে সমস্যা নিয়ে গেলে সাথে সাথে সমাধান। যা অতীতে আমরা পাইনি। কিন্তু যারা এ ওয়ার্ডে ভবন তৈরি করেন তারা পৌরসভার আইনকে অমান্য করে ভবন তৈরি করেন। ভবন অনুমোদনের জন্য পৌরসভার সকল নিয়ম মানার কথা বললেও বাস্তবে কাজ করতে গেলে কেউ নিয়ম মানেন না। যার ফলে জলাবদ্ধতা সৃষ্ট হয়। যারা অপরিকল্পিত ভবন তৈরি করেছেন তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হলে আগামী প্রজন্মের জন্য এ ওয়ার্ড আরো সুন্দর হবে। পাশাপাশি ঘরে ঘরে শিক্ষা বিস্তারের জন্য সন্ধার পর দোকান পাটে স্কুল-কলেজ পড়–য়া ছাত্রদেরকে দোকানে বসে থাকা বা দোকানের মধ্যে থাকা টিভি বন্ধ করার জন্য আমরা মেয়র সাহেবে কাছে অনুরোধ করছি। বর্তমান কাউন্সিলর আবু বকর ছিদ্দিক হাজীগঞ্জ পৌরসভার ৬ নং ওয়ার্ড কাউন্সিল আবু বকর ছিদ্দিকের সাথে কথা হলে তিনি বলেন, আমি ছাত্র জীবন থেকেই বিএনপির রাজনীতি করে আসছি। বর্তমানে আমি বিএনপির উপজেলা পর্যায়ের একজন নেতা। রাজনীতি করার সুবাধে বিভিন্ন কৌশল আমার জানা রয়েছে। সে হিসেবে এলাকার মানুষের সাথে আমার সম্পর্ক গভীর। সে সম্পর্ক থেকে এলাকার মানুষ আমাকে জন প্রতিনিধি হওয়ার জন্য উৎসাহ দিয়ে আসছেন। আমি তাদের কথায় প্রথমবার কাউন্সিল প্রার্থী হয়েই তাদের গনভোটে কাউন্সিল নির্বাচিত হই। আমি প্রথম কাউন্সিল হওয়া পর দেখি এ ওয়ার্ডে অতীতে তেমন কোন উন্নয়ন হয়নি। তখন রাস্তাঘাট ছিল ছিকন ছিকন। জলবদ্ধতা ছিল নিত্যদিনের। এ ছাড়াও রয়েছে সামাজিক নানা সমস্যা। তখন আমি দীর্ঘ মেয়াদি একটি পরিকল্পনা গ্রহন করি এ লাকার সকল সমস্যা সমাধান করার জন্য। সে মোতাবেক আমি কাজ করতে থাকি। আমি প্রথম মেয়র পেয়েছি আবদুল মান্নান খান বাচ্চুকে। তার সহযোগিতায় ওয়ার্ডে প্রতিটি রাস্তাঘাটসহ সমস্যা সমাধানের চেষ্ঠা করি। কিন্তু এক মেয়াদে এতো সমস্যা সমাধান করা সম্ভাব নয় বিধায় ২য় মেয়াদে আবারো কাউন্সিল নির্বাচন করলে এলাকার ভোটাররা আমাকে ব্যাপক ভোটে নির্বাচিত করেছে এবং মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন এ ওয়ার্ডের বাসিন্দা ও বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ পরিবারে সদস্য পৌর আওয়ামীলীগের সভাপতি মাহবুব উল আলম লিপন। তিনি মেয়র হওয়াতে আমি এলাকাবাসীর জন্য সকল ধরণে উন্নয়ন ও গুরুত্বপর্ণ যে সকল সমস্যা সমাধান করা সম্ভব হয়েছে। এলাকার মানুষকে সার্বিক সহযোগিতা করেছেন। তিনি আরো বলেন পৌরসভার মধ্যে সবচেয়ে নিরাপদ ৬নং ওয়ার্ডবাসী। এ ওয়ার্ডে কোন মানুষকে হয়রানি করা হয়নি। উন্নয়ন করা হয়েছে সমবন্টনের মাধ্যমে। জলাদ্ধতা নিরশন করা হয়েছে সব এলাকা দিয়েই। বাকী যে সমস্যা রয়েছে তা পর্যায় ক্রমে সমাধান করা হবে। করোনাকালেও আমি চেষ্ঠা করেছি প্রতিটি নাগরিককে সেবা দেওয়ার। আগামীতে ভোটারদের ভোটে কাউন্সিনল নির্বাচিত হলে এ ওয়ার্ডে যে সকল সমস্যা রয়েছে তা সমাধান করা হবে। এলাকাবাসী যেনো বলতে পারে এ ওয়ার্ড একটি মডেল ওয়ার্ড। কাউন্সিল প্রার্থী মোঃ শাহ আলম ৬ নং ওয়ার্ড কাউন্সিল প্রার্থী,আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও সমাজ সেবক মোঃ শাহ আলম বলেন যারা নির্বাচিত হয় তারা ভোটের কারণে সঠিক কথা বলেনা। যার জন্য সমাজে অন্যায় বেড়ে য্য়া। আমি জনপ্রতিনিধি না হয়েও এলাকার একজন প্রতিবাদী হয়ে প্রশাসনের সহযোগিতায় মাদক সেবক ও বিক্রেতাকে প্রতিরোধ করার জন্য সারাক্ষন কাজ করে থাকি। সে হিসেবে এ এলাকায় আগের তুলনায় কম। এ এলাকার কৃতি সন্তান ও পৌর আওয়ামীলীগের সভাপতি আসম মাহবুব উল আলম লিপন মেয়র নির্বাচিত হওয়ার পর থেকেই এ এলাকার আসামাজিক কার্যকলাপকারিরা পালিয়ে যায়। এ লাকায় যে পরিমান রাজস্ব আদায় হয় সে তুলনায় মেয়র সাহেব ব্যাপক উন্নয়ন করেছেন। আমরা এ ওয়ার্ডবাসী কখনো চিন্তাও করিনি জলাবদ্ধতা থেকে মুক্তি পাবো। কিন্তু এ ওয়ার্ডের চারদিক দিয়ে পানি নিস্কাশন হওয়ার জন্য ড্রেনেজ ব্যবস্থা করার কারণে এখন আর পানি জমে থাকে না বা জলাবদ্ধতা হয় না। তিনি বলেন মেয়র সাহেব নিজের ওয়ার্ডকে এবং ওয়ার্ডের মানুষকে আন্তরিক ভাবে ভালোবাসেন বিধায় তিনি তার মতো করে কাজ করে যাচ্ছেন। এতে এলাকাবাসী খুশি। আগামীতেও এ ওয়ার্ডবাসী মেয়র সাহেবে পাশে থাকবে বলে আমার বিশ্বাস। বর্তমান কাউন্সিল এলাকাবাসীকে সমাজিক সুরক্ষা দিতে পারেনি। এলাকার মানুষকে নানা ভাবে হয়রানি করেছেন। এলাকার উন্নয়নে তার কোন অবদান নেই। তিনি তার রাজনৈতিক নেতাকর্মীদেরকে সুবিধা দিয়েছেন কিন্তু সাধারণ মানুষকে নয়। তাই এলাকাবাসী পরিবর্তন চায়। আমি গত ১০ বছরে যে পরিমান কাজ করেছি সে হিসেবে এলাকাবাসী আমাকে আগামী নির্বাচনে ভোট দিয়ে কাউন্সিল বানাবে। সে অপেক্ষায় রয়েছে ভোটাররা। মোঃ রাসেল মিয়া ৭মার্চ জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমানে আহবানে ঐতিহাসিক ভষন শোনার জন্য উপস্থিত হন হাজীগঞ্জের মকিমাবাদের হাজী আমিন মিয়া। তারই সন্তান তরুন সমাজ সেবক ও এলাকার পরিচিত মুখ মোঃ রাসেল মিয়া। তিনি বলেন আমি মানুষের সেবা করে আসছি। তার পরেও সেবার একটি মাধ্যম হলো চেয়ার। আর এ সেবাকে আরো গতিশীল করতে হলে দরকার শক্তিশালি জনপ্রতিনিধি। ঐ চেয়ারে বসে মানুষের কল্যাণে আরো বেশি সেবা প্রদান করা যায়। আমি ছোট বেলা থেকেই মানুষের সেবা করে আসছি। তাই এলাকার মানুষ আমাকে কাছ থেকে চিনে। আমার সম্পর্কে তাদের ভালো ধরনা রয়েছে। এলাকার বিশিষ্টজনরা আমাকে জন প্রতিনিধি হওয়ার জন্য উৎসাহ দিয়ে আসছে। আমি তাদের উৎস পেয়ে মানুষের আরো কাছে যাওয়ার চেষ্ঠা করেছি। এরই সুবাধে এলাকার ভোটাররা আমাকে আগামী নির্বাচনে কাউন্সিল হিসেব্ েদেখতে চায় এবং বর্তমানের পরিবর্তনে আমাকে আপন করে নিয়েছে। তাই আমি নিদ্ধান্ত নিয়েছি আসন্ন হাজীগঞ্জ পৌরসভার নির্বাচনে ৬ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিল প্রার্থী হবো। আমি করোনাকালে এলাকার প্রতিটি মানুষের ঘরে ঘরে গিয়ে খবর রাখার চেষ্ঠা করেছি। চেষ্ঠা করেছি অসহায় ও গরীব মানুষের পাশে গিয়ে দাড়াঁতে। এ ওয়ার্ডে যে পরিমান ইতিহাস রয়েছে সে তুলনায় উন্নয়নসহ অনেক কিছু হয়নি । আরো দৃশ্যমান অনেক কিছু হওয়ার দরকার ছিল। তার পরেও আমাদের সম্মানিত মেয়র সাহেব যে পরিমান উন্নয়ন করেছেন তা বিরল। আশা করি আগামীতে আবারো মেয়র নির্বাচিত হলে আর আমি কাউন্সিল নির্বাচিত হলে মিলে মিশে এলাকার উন্নয়ন আরো বেশি করে করবো। এলাকার মানুষকে সামাজিক নিরাপত্তাসহ সকল ধরণে সুবিধা দেওয়া হবে। মানুষের কল্যাণে প্রতিটি বাড়ীতে কমিটি থাকবে। প্রতিটি বাড়ীর সমস্যা সমাধান করার জন্য। কাহারো কাছে গিয়ে ঘুর ঘুর করতে হবে না। তিনি আরো বলেন এ এলাকায় কোন অসামাজিক কার্যকলাপ করতে দেওয় হবে না। এলাকার মানুষকে সুরক্ষা দেওয়া হবে। শিক্ষা সুরক্ষার জন্য প্রতিটি বাড়ীতে থাকা শিক্ষার্থীদের জন্য সকল ধরণের সুবিধা। এ ওয়ার্ডে বিনোদন কেন্দ্র, মা ও শিশু চিকিৎসা কেন্দ্রসহ গুরুত্বর্পূর্ণ কাজ করা হবে। এ ওয়ার্ডের প্রশংসার কর্মকান্ড যেনো অন্য ওয়ার্ডে ছড়িয়ে পড়ে। কাউন্সিলর মোঃ শাহাব উদ্দিন হাজীগঞ্জ পৌর ছাত্রদলের সভাপতি,হাজীগঞ্জ বাজার ব্যবসায়ি সমিতির সহ-সাধারণ সম্পাদক এবং সমাজ সেবক সাহাব উদ্দিন বলেন,ছাত্ররাজনীতি করার সুবাধে জনগনের সাথে সম্পর্ক এমনি গড়ে উঠে। সে হিসেবে আমাকে ছোট-বড় সবাই চিনে। হাজীগঞ্জ পৌরসভার ৬ নং ওয়ার্ড অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ ওয়ার্ড। এ ওয়ার্ডে বেকার যুবকদের সংখ্যা বেশি। যার কারণে অসামাজিক কার্যকলাপও বেশি। এ অসামাজিক কার্যকলাপ বদ্ধ করতে হলে সব প্রথম কর্মস্থান সৃষ্টি করতে হবে। এ ওয়ার্ডে কর্মস্থান করার অনেক কৌশল রয়েছে। এ সমস্যা সমাধানের উপায় হলো যোগ্য কাউন্সিল নির্বাচিত হতে হবে। আর আমি সব সময় প্রতিবাদী। মানুষের প্রয়োজনে আমি সব সময় তাদের পাশে থাকি। এ জন্য আমাকে এলাকার ভোটাররা কাউন্সিল নির্বাচন করার জন্য উৎসাহ দিয়ে থাকে। আমি তাদের উৎসাহ দেখে আগ্রাহ হই কাউন্সিলর নির্বাচন করার জন্য। এ ওয়ার্ড থেকে যে পরিমান রাজস্ব আদায় করা হয়, সে তুলনায় উন্নয়ন হয়নি। রয়েগেছে জলাবদ্ধতা। এমনকি প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের আশপাশ দিয়ে প্রতিনিয়ত পানি জমে থাকে। স্কুল-কলেজ পড়–য়া ছাত্র-ছাত্রীরা আশা যাওয়া করতে পারে না। তা পানি নিস্কাশন এখন সময়ের দাবী হয়ে দাড়িয়েছে। তাই মানুষের মন জয় করার মতো হয়নি। তিনি বলেন এ ওয়ার্ড থেকে বেকার সমস্যা,মাদক সেবন ও বিক্রি বদ্ধ,চাঁদাবাজী,বাল্য বিবাহসহ ইত্যাদি বন্ধ করতে হবে। আমি কাউন্সিলর নির্বাচত হলে চেষ্ঠা করবো এ সব দুর করার জন্য। দায়িত্বশীল ভাবে কাজ করলে কেউ হয়রানি হবে না। আর যদি সুবিধার বিষয় থাকে তা হলে হয়রানি হওয়াটা সহজ। আমি যতটুকু ঘরেছি এবং অনুভব করেছি তাতে মনে হয় এলাকার মানুষ পরিবর্তন চায় এবং আমাকে ভোট দিয়ে কাউন্সিলর বানাবে। সকল নেতাকে সম্মান দিয়ে প্রতিকুল এগিয়ে যাবো এবং ওয়ার্ডবাসীর সকল কাজে পাশে থাকবো। শেয়ার করুন Admin Posted on September 19, 2020September 19, 2020 by admin