১৮ মার্চ দ্বিতীয় ধাপে চাঁদপুরের হাজীগঞ্জ, কচুয়া, মতলব উত্তর, মতলব দক্ষিণ, সদর, ফরিদগঞ্জ ও শাহরাস্তি উপজেলা নির্বাচন
অনলাইন ডেস্ক :
নির্বাচন কমিশন বিভাগওয়ারি পরিকল্পনা থেকে সরে এসে এখন মেয়াদ অনুসারে পঞ্চম উপজেলা নির্বাচন করতে যাচ্ছে। সে অনুযায়ী পাঁচটি ধাপে ভোটগ্রহণ করা হবে। আগামী ২১ মার্চের মধ্যে যেসব উপজেলা পরিষদের মেয়াদ শেষ হবে সেগুলো ৮ বা ৯ মার্চ প্রথম ধাপে, ২৬ মার্চের মধ্যে যেগুলোর মেয়াদ শেষ হবে সেগুলো ১৮ মার্চ দ্বিতীয় ধাপে, ৩০ মার্চের মধ্যে মেয়াদ শেষ হবে— এমন উপজেলাগুলো ২৪ মার্চ তৃতীয় ধাপে এবং ১৯ জুনের আগে যেগুলোর মেয়াদ শেষ হবে সেগুলোতে ৩১ মার্চ চতুর্থ ধাপে ভোটগ্রহণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন। গত মঙ্গলবার ৪৩তম কমিশন সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
গত ১৪ জানুয়ারি কমিশনের ৪২তম সভায় পাঁচটি ধাপে বিভাগওয়ারি এ নির্বাচন অনুষ্ঠানের সিদ্ধান্ত হয়। সিদ্ধান্ত হয়, প্রতি ধাপে দুটি করে বিভাগে নির্বাচনযোগ্য সব উপজেলার নির্বাচন সম্পন্ন করা হবে। অবশিষ্ট উপজেলাগুলোর নির্বাচন হবে পঞ্চম ধাপে। এ ধাপের ভোটগ্রহণ হবে রমজানের পর। তবে এখনো তারিখ চূড়ান্ত করা হয়নি।
সিদ্ধান্ত পরিবর্তন সম্পর্কে নির্বাচন কমিশন সচিব বলেন, ‘আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও স্থানীয় প্রশাসনের সুপারিশে নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্তে এ পরিবর্তন এসেছে।’ তিনি বলেন, বিভাগীয় কমিশনাররা জানিয়েছেন, বিভাগওয়ারি নির্বাচন করতে গেলে এক বিভাগ থেকে অন্য বিভাগে ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ দেওয়ায় কিছুটা সমস্যা হতে পারে। একই সঙ্গে পুলিশ ও র্যাবের পক্ষ থেকেও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষার স্বার্থে বিভাগওয়ারি নির্বাচনের পরিবর্তে প্রতি ধাপে একাধিক বিভাগের আংশিক উপজেলার নির্বাচন অনুষ্ঠানের সুপারিশ জানানো হয়েছে।
নির্বাচন কমিশন সচিবালয় ইতিমধ্যেই স্থানীয় সরকার বিভাগ থেকে ২০১৪ সালে অনুষ্ঠিত চতুর্থ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তারিখ, নির্বাচিতদের শপথগ্রহণ এবং পরিষদের প্রথম সভার তারিখের তথ্য সংগ্রহ করেছে। এ তথ্য অনুসারে পাঁচটি ধাপে নির্বাচনযোগ্য উপজেলাগুলোকেও চিহ্নিত করেছে। আগামী ৩ ফেব্রুয়ারি নির্বাচন কমিশন এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে।
এ বিষয়ে কমিশন সচিবালয়ের একজন কর্মকর্তা বলেন, প্রস্তুত করা বর্তমান তালিকায় কিছু উপজেলা যোগ এবং বিয়োগও হতে পারে। আগের মতোই বর্তমানে নির্বাচিতদের কেউ কেউ আইনি জটিলতা সৃষ্টি করে নির্বাচন স্থগিতের চেষ্টা চালাতে পারেন।
এ ছাড়া এ তালিকা থেকে জানা যায়, সবচেয়ে বেশি ১৫৯ উপজেলার নির্বাচন হবে চতুর্থ ধাপে। আর প্রথম ধাপে পদত্যাগের কারণে পদশূন্য উপজেলাগুলোও যোগ হবে।
প্রথম ধাপ : ৮ বা ৯ মার্চ অনুষ্ঠেয় প্রথম ধাপে নির্বাচন করার জন্য রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের আটটি জেলার ৬৯ উপজেলা চিহ্নিত করা হয়েছে। এগুলো হচ্ছে রংপুর বিভাগের পঞ্চগড় জেলার সদর, আটোয়ারি, বোদা, দেবীগঞ্জ ও তেঁতুলিয়া। দিনাজপুর জেলার বীরগঞ্জ, কাহারোল, বিরল, বোচাগঞ্জ, সদর, খানসামা, চিরিরবন্দর, পার্বতীপুর, ফুলবাড়ী, নবাবগঞ্জ, বিরামপুর, হাকিমপুর ও ঘোড়াঘাট। নীলফামারী জেলার ডোমার, ডিমলা, সদর, জলঢাকা, সৈয়দপুর ও কিশোরগঞ্জ, কুড়িগ্রাম জেলার ভূরুঙ্গামারী, ফুলবাড়ী, উলিপুর, নাগেশ্বরী, রাজারহাট, রাজীবপুর, সদর, চিলমারী ও রৌমারী। ময়মনসিংহের জামালপুর জেলার সদর, সরিষাবাড়ী, মেলান্দহ, ইসলামপুর, বকশীগঞ্জ, দেওয়ানগঞ্জ ও মাদারগঞ্জ। নেত্রকোনা জেলার বারহাট্টা, দুর্গাপুর, খালিয়াজুরী, কলমাকান্দা, কেন্দুয়া, মদন, মোহনগঞ্জ, পূর্বধলা ও সদর। সিলেট বিভাগের সুনামগঞ্জ জেলার ছাতক, দেয়ারাবাজার, সদর, জামালগঞ্জ, শাল্লা, ধর্মপাশা, বিশ্বম্ভরপুর, তাহিরপুর ও জগন্নাথপুর। হবিগঞ্জ জেলার বাহুবল, মাধবপুর, চুনারুঘাট, বাহুবল, সদর, নবীগঞ্জ, আজমিরীগঞ্জ, বানিয়াচং ও শায়েস্তাগঞ্জ।
এই ৬৯টি উপজেলার সঙ্গে চেয়ারম্যান/ভাইস চেয়ারম্যান পদ শূন্য হয়েছে অথবা পদত্যাগ করেছে—এমন উপজেলা পরিষদগুলোর নির্বাচনও প্রথম ধাপের সঙ্গে করার চিন্তা-ভাবনা রয়েছে নির্বাচন কমিশনের। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হতে গিয়ে বেশ কিছু উপজেলার চেয়ারম্যান পদত্যাগ করেন। তাঁদের পদত্যাগপত্র সে সময় না হলেও পরে গ্রহণ করা হয়েছে।
যেসব উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানরা পদত্যাগ করেছেন সেগুলো হচ্ছে—পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া, ঢাকার নবাবগঞ্জ ও ধামরাই, সিরাজগঞ্জের চৌহালী ও রায়গঞ্জ, জয়পুরহাট সদর, রাজশাহীর চারঘাট, যশোর সদর, বগুড়ার গাবতলী ও শাজাহানপুর, গাইবান্ধার সাঘাটা, মানিকগঞ্জ সদর, খাগড়াছড়ির রামগড়, কুষ্টিয়া সদর, মানিকগঞ্জের সিংগাইর, গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ ও গোবিন্দগঞ্জ, ময়মনসিংহের গৌরিপুর, রংপুরের গঙ্গাচড়া ও মিঠাপুকুর, নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ, ঝিনাইদহের হরিণাকুণ্ডু, শেরপুরের নালিতাবাড়ী, নেত্রকোনার কেন্দুয়া, জামালপুরের সরিষাবাড়ী, চট্টগ্রামের মিরসরাই, নাটোরের গুরুদাসপুর, ময়মনসিংহের ত্রিশাল ও ঈশ্বরগঞ্জ, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া ও সুনামগঞ্জের সদর। যদিও এ উপজেলাগুলো পরবর্তী ধাপের তালিকাতেও রাখা হয়েছে।
দ্বিতীয় ধাপ : ১৮ মার্চ দ্বিতীয় ধাপে নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য যে ১২৫টি উপজেলাকে চিহ্নিত করা হয়েছে সেগুলো হচ্ছে রাজশাহী বিভাগের বগুড়া জেলার সদর, আদমদীঘি, দুপচাঁচিয়া, ধুনট, কাহালু, গাবতলী, নন্দীগ্রাম, সারিয়াকান্দি, শাজাহানপুর, শেরপুর ও সোনাতলা। নওগাঁর রাণীনগর, মহাদেবপুর, নিয়ামতপুর, সাপাহার, পত্নীতলা, বদলগাছী, সদর, আত্রাই, পোরশা, ধামাইরহাট ও মান্দা। নাটোরের সদর, বাগাতিপাড়া, গুরুদাসপুর, বড়াইগ্রাম, লালপুর ও সিংড়া। সিরাজগঞ্জের সদর, বেলকুচি, চৌহালী, কামারখন্দ, কাজীপুর, রায়গঞ্জ, শাহজাদপুর, তাড়াশ ও উল্লাপাড়া। খুলনা বিভাগের কুষ্টিয়া জেলার ভেড়ামারা, কুমারখালী, মিরপুর, খোকসা ও দৌলতপুর। ঝিনাইদহের সদর, শৈলকুপা, হরিণাকুণ্ডু ও কালীগঞ্জ। যশোরের শার্শা, ঝিকরগাছা, চৌগাছা, সদর, বাঘারপাড়া, অভয়নগর, মণিরামপুর ও কেশবপুর। খুলনার দিঘলিয়া, কয়রা, ডুমুরিয়া, পাইকগাছা, রূপসা, তেরখাদা, ফুলতলা, বটিয়াঘাটা ও দাকোপ। মেহেরপুরের সদর, মুজিবনগর ও গাংনী।
চট্টগ্রাম বিভাগের নোয়াখালী জেলার চাটখিল, সেনবাগ, কোম্পানীগঞ্জ, কবিরহাট, সুবর্ণচর ও হাতিয়া। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগর, আশুগঞ্জ, সরাইল, সদর, বিজয়নগর, আখাউড়া, কসবা ও নবীনগর। কুমিল্লার মেঘনা, হোমনা, তিতাস, মুরাদনগর, দেবিদ্বার, বুড়িচং, ব্রাহ্মণপাড়া, চান্দিনা, আদর্শ সদর, বরুড়া, দক্ষিণ সদর, লাকসাম, নাঙ্গলকোট, মনোহরগঞ্জ চৌদ্দগ্রাম। চাঁদপুরের কচুয়া, মতলব উত্তর, মতলব দক্ষিণ, সদর, ফরিদগঞ্জ, হাজীগঞ্জ ও শাহরাস্তি। চট্টগ্রামের মিরসরাই, সীতাকুণ্ড, সন্দ্বীপ, ফটিকছড়ি, রাঙ্গুনিয়া, রাউজান, হাটহাজারী, বোয়ালখালী, পটিয়া, আনোয়ারা, চন্দনাইশ, লোহাগড়া ও বাঁশখালী। খাগড়াছড়ির সদর, মহালছড়ি, পানছড়ি, মাটিরাঙ্গা, রামগড়, মানিকছড়ি, লক্ষ্মীছড়ি ও দীঘিনালা।
তৃতীয় ধাপ : ২৪ মার্চ তৃতীয় ধাপে নির্বাচনের জন্য যে ১১১টি উপজেলাকে চিহ্নিত করা হয়েছে সেগুলো হচ্ছে—খুলনা বিভাগের চুয়াডাঙ্গা জেলার সদর, আলমডাঙ্গা, দামুড়হুদা ও জীবননগর। মাগুরার সদর, শ্রীপুর, শালিখা ও মহম্মদপুর। নড়াইলের সদর, কালিয়া ও লোহাগড়া। বাগেরহাটের ফকিরহাট, মোল্লাহাট, চিতলমারী, সদর, কচুয়া, রামপাল, মোংলা, মোরেলগঞ্জ ও শরণখোলা। সাতক্ষীরার আশাশুনি, শ্যামনগর, কালীগঞ্জ, কলারোয়া, সদর, তালা ও দেবহাটা। রংপুর বিভাগের ঠাকুরগাঁও জেলার সদর, বালিয়াডাঙ্গী, রাণীশংকৈল, পীরগঞ্জ ও হরিপুর। লালমনিরহাটের পাটগ্রাম, হাতীবান্ধা, সদর, কালীগঞ্জ ও আদিতমারী। রংপুরের সদর, গঙ্গাচড়া, তারাগঞ্জ, বদরগঞ্জ, কাউনিয়া, পীরগাছা ও পীরগঞ্জ। গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ, সাঘাটা, পলাশবাড়ী, গাইবান্ধা সদর, সাদুল্যাপুর ও ফুলছড়ি। জয়পুরহাটের সদর, পাঁচবিবি, আক্কেলপুর, কালাই ও ক্ষেতলাল। রাজশাহী বিভাগের চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার ভোলাহাট, গোমস্তাপুর, নাচোল ও শিবগঞ্জ। রাজশাহীর তানোর, গোদাগাড়ী, পবা, মোহনপুর, বাগমারা, পুটিয়া, দুর্গাপুর, চারঘাট ও বাঘা। পাবনার সদর, আটঘরিয়া, বেড়া, ভাঙ্গুড়া, চাটমোহর, ফরিদপুর, ঈশ্বরদী, সাঁথিয়া ও সুজানগর। ময়মনসিংহ বিভাগের শেরপুর জেলার নালিতাবাড়ী, শ্রীবর্দী ও ঝিনাইগাতী। ময়মনসিংহের হালুয়াঘাট, ধোবাউড়া, ফুলপুর, গৌরীপুর, ময়মনসিংহ সদর, মুক্তাগাছা, ফুলবাড়িয়া, ত্রিশাল, ঈশ্বরগঞ্জ, নান্দাইল, গফরগাঁও ও ভালুকা। সিলেট বিভাগের সিলেট জেলার সদর, বিশ্বনাথ, দক্ষিণ সুরমা, ফেঞ্চুগঞ্জ, বালাগঞ্জ, কোম্পানীগঞ্জ, গোয়াইনহাট, জৈন্তাপুর, কানাইঘাট, জকিগঞ্জ, গোপালগঞ্জ ও বিয়ানীবাজার। মৌলভীবাজারের বড়লেখা, জুড়ী, কুলাউড়া, রাজনগর, মৌলভীবাজার সদর, কমলগঞ্জ ও শ্রীমঙ্গল।
চতুর্থ ধাপ : ৩১ মার্চ চতুর্থ ধাপের নির্বাচনের জন্য তিন বিভাগের ২৪টি জেলার ১৫৯টি উপজেলাকে চিহ্নিত করা হয়েছে। এগুলো হলো বরিশাল বিভাগের বরিশাল জেলার সদর, বাকেরগঞ্জ, বাবুগঞ্জ, বানারীপাড়া, উজিরপুর, গৌরনদী, আগৈলঝাড়া, মুলাদী ও হিজলা। পটুয়াখালীর সদর, মির্জাগঞ্জ, দুমকী, বাউফল, দশমিনা, গলাচিপা ও কলাপাড়া। ভোলার সদর, দৌলতখান, বোরহানউদ্দিন, লালমোহন, তজুমদ্দিন, চরফ্যাশন ও মনপুরা। বরগুনার সদর, আমতলী, বেতাগী, বামনা ও পাথরঘাটা। পিরোজপুরের সদর, ইন্দুরকানী, মঠবাড়িয়া, ভাণ্ডারিয়া, কাউখালী, নেছারাবাদ ও নাজিরপুর। ঝালকাঠির সদর, নলছিটি, রাজাপুর ও কাঁঠালিয়া। ঢাকা বিভাগের টাঙ্গাইল জেলার সদর, ধনবাড়ী, মধুপুর, গোপালপুর, ভূঞাপুর, ঘটাইল, কালিহাতী, দেলদুয়ার, নাগরপুর, মির্জাপুর, বাসাইল ও সখিপুর। কিশোরগঞ্জের সদর, হোসেনপুর, কটিয়াদী, পাকুন্দিয়া, তাড়াইল, করিমগঞ্জ, ইটনা, মিঠামইন, অষ্টগ্রাম, নিকলী, বাজিতপুর, কুলিয়ারচর ও ভৈরব। ঢাকার দোহার, নবাবগঞ্জ, কেরানীগঞ্জ, সাভার ও ধামরাই। গাজীপুরের কাপাসিয়া, কালিয়াকৈর, শ্রীপুর ও কালীগঞ্জ। মুন্সীগঞ্জের সদর, টঙ্গিবাড়ী, লৌহজং, শ্রীনগর, সিরাজদিখান ও গজারিয়া। নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ, আড়াইহাজার ও রূপগঞ্জ। নরসিংদীর সদর, পলাশ, শিবপুর, মনোহরদী, বেলাব ও রায়পুরা। মানিকগঞ্জের দৌলতপুর, ঘিওর, শিবালয়, সিংগাইর, হরিরামপুর, মানিকগঞ্জ সদর ও সাটুরিয়া। ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গা, বোয়ালমারী, মধুখালী, নগরকান্দা, সালথা, ফরিদপুর সদর, চরভদ্রাসন, সদরপুর ও ভাঙ্গা। রাজবাড়ীর সদর, গোয়ালন্দ, পাংশা, কালুখালী ও বালিয়াকান্দি। গোপালগঞ্জের সদর, টুঙ্গিপাড়া, কোটালীপাড়া, কাশিয়ানী ও মকসুদপুর। মাদারীপুরের শিবচর, কালকিনি ও রাজৈর। শরীয়তপুরের সদর, জাজিরা, নড়িয়া, ভেদরগঞ্জ, ডামুড্যা ও গোসাইরহাট। চট্টগ্রাম বিভাগের ফেনী জেলার সদর, দাগনভূঁঞা, সোনাগাজী, ফুলগাজী, ছাগলনাইয়া ও পরশুরাম। লক্ষ্মীপুরের সদর, রামগঞ্জ, রায়পুর, কমলনগর ও রামগতি। বান্দরবানের সদর, রোয়াংছড়ি, রুমা, থানচি, লামা, আলীকদম ও নাইক্ষ্যংছড়ি। রাঙামাটির বাঘাইছড়ি, লংগদু, নানিয়ারচর, বরকল, জুরাছড়ি, সদর, কাউখালী, কাপ্তাই, রাজস্থলী ও বিলাইছড়ি। কক্সবাজারের চকরিয়া, পেকুয়া, কুতুবদিয়া, মহেশখালী, কক্সবাজার সদর, রামু, উখিয়া ও টেকনাফ।
পঞ্চম ধাপ : পঞ্চম ধাপের নির্বাচনের জন্য যে ১৭টি উপজেলাকে চিহ্নিত করা হয়েছে সেগুলো হচ্ছে নেত্রকোনার আটপাড়া, শেরপুরের সদর ও নকলা, নাটোরের নলডাঙ্গা, চাঁপাইনবাবগঞ্জের সদর, বরিশালের মেহেন্দিগঞ্জ, পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালী, বরগুনার তালতলী, ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুর ও মহেশপুর, গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ, গাজীপুরের সদর, নারায়ণগঞ্জের বন্দর, মাদারীপুরের সদর, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর, চাঁদপুরের হাইমচর ও চট্টগ্রামের সাতকানিয়া।