প্রশাসনিক ওয়ার্ডে সুনাম অর্জন করেছেন কাউন্সিলর আজাদ
আমার কণ্ঠ রিপোর্ট
হাজীগঞ্জ উপজেলার প্রশাসনিক কেন্দ্র বিন্দু, প্রাথমিক শিক্ষক প্রশিক্ষন কেন্দ্র, ধর্ম প্রচারের অন্যতম ধর্মী স্থান হযরত মাদ্দাখাঁ রহঃ মাজার শরীফ, চিকিৎসার অন্যতম সেবা উপজেলা স্থাস্থ্য কম সহ বিভিন্ন দাপ্তরিক অফিস অবস্থিত পৌর সভার ৯ নং ওয়ার্ডে। যার কারণে এ ওয়ার্ডে গুরুত্ব অন্য ওয়ার্ডে যে আলাদা। এমনকি এ ওয়ার্ডে প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের বসবাস থাকার পরিবেশও আলাদা। অতীতে এ ওয়ার্ড থেকে কাউন্সিলর হিসেবে দায়িত্বশীল কাউন্সিলর না হওয়ার কারণে প্রশাসনিক কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে তেমন কোন উন্নয়নসহ কোন কিছুই হয়নি। থাকতো সবসময় মানুষের মধ্যে বিরোধসহ নানা ঘটনা। উন্নয়ন বলতে সামান্য কিছু হয়েছে। গত কদিন এ ওয়ার্ডে গুরে বিভিন্ন ব্যক্তিদের সাথে কথা বলে তারা এমনটাই জানিয়েছেন। তারা আরো বলেন বর্তমান মেয়র আসম মাহবুব উল আলম লিপন ও ৯নং ওয়ার্ড কাউন্সিল নির্বাচিত হয়ে আশার পর আমাদের এ ওয়ার্ডে উন্নয়ন শুরু হয়। এলাকার মানুষের মধ্যে জায়গা-জমির বিরোধ কোন অর্থ খরচ ছাড়াই সমাধান করে দিয়েছেন কাউন্সিলর। যার জন্য এ দুজনেই ৯নং ওয়ার্ডবাসীর জন্য দলের উর্ধে গ্রহন যোগ্য ব্যক্তি। প্রশাসনি কয়েকজন অফিসারের সাথে কথা হলে তারাও বর্তশান কাউন্সিলরের প্রশংসা করেন। বলেন কাউন্সিলর ভালো মনের মানুষ। মানুষকে হয়রানি করে এমন অভিযোগ নেই। তিনি নিবেদিত প্রাণ হিসেবে প্রশাসনের সাথে সহযোগিতা নিয়ে কাজ করেন।
এলাকার সার্বিক কর্মকান্ড নিয়ে কথা হয় বর্তমান কাউন্সিলর ও ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ আজাদ হোসেন মজুমদার এর সাথে। তিনি বলেন এ গুরুত্ব্ পূর্ণ ওয়ার্ডে যে মানের মানুষ বসবাস করে সে পরিমান উন্নয়ন হয়নি। মানুষ ভালো মানুষ খোজে। যারা দায়িত্বে ছিলেন তাদের প্রতি আস্থা ছিলো না। ওয়ার্ড বাসী নতুন কাউন্সিল চায় বা পরিবর্তণ চায়। সে হিসেবে আমি প্রথম কাউন্সিলর নির্বাচন প্রার্থী হলে বিপুল ভোটে ওয়ার্ডবাসী আমাকে ভোট দিয়ে কাউন্সিলর নির্বাচিত করে। আমি এ ওয়ার্ডের উন্নয়নসহ সকল কিছু আগামী প্রজন্মের জন্য একটি মাষ্টার পরিকল্পনা করি। ঐ পরিকল্পনা অনুযায়ী গত প্রায় ৫ বছর এওয়ার্ডের জন্য কাজ করেছি। এর মধ্যে প্রায় ৮০ ভাগ কাজ শেষ হয়েছে। তিনি বলেন মেয়র আসম মাহবুব উল আলম লিপনের নিদের্শ ক্রমে এ ওয়ার্ডের প্রায় প্রতিটি বাড়ীর রাস্তার উন্নয়ন কাজ করা হয়েছে। পানি নিস্কাশনের জন্য বড় রাস্তার পাশে ডেনেজ ব্যবস্তা করা হয়েছে। বাকী গুলো কয়ে দিনে মধ্যে শুরু হবে। ওয়ার্ডে মানুষের জায়গা-সম্পাত্তি নিয়ে যে বিরোধ বা সমস্যা ছিল আমি এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিকে নিয়ে সমাধান করেছি। অতীতে যারা অর্থের জন্য মানুষের সমস্যা সমাধান করেননি আমি বিনা অর্থে তা সমাধান করেছি। যা এ ওয়ার্ডবাসীর জন্য বিরল। এ অঞ্চলে মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান না থাকার কারণে ছেলে মেয়েদের শিক্ষা গ্রহন করতে বিঘ্ন হতো । আমিসহ কয়েকজনে আমরা এ ওয়ার্ডে একটি মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান করেছি। যার না আলীগঞ্জ হাইস্কুল । এ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা ওয়ার কারণে বিছিয়ে পড়া ওয়ার্ডের শিক্ষার্থীরা উচ্চ শিক্ষা সহজে গ্রহন করতে পারবে। তবে এ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আরো ২০ বছর আগে হলে এ এলাকার মানুষের বা শিক্ষার্থীদের জন্য উপকার হতো।
কাউন্সিলর আজাদ মজুমদার বলেন করোনাকালীন সময় আমি আমার ওয়ার্ডের গরীব ও আসহায় মানুষের পাশে ছিলাম। প্রতিটি বাড়ীতে গিয়ে গিয়ে খোজ খবর নিয়ে সহায়তা দিয়েছি। এ ছাড়াও মধ্যে বিত্তদের মাঝেও আমি গোপনে সহায়তা দিয়েছি। এ ভাবে গত ৫ বছরে ওয়ার্ডবাসীর সেবা দিয়ে আসছি। আমি কাহারো তেকে এক টাকাও খাইনি। আমার পকেট থেকে যে যখন বিপদে আমার কাছে এসেছে আমি সহযোগিতা করেছি। সরকারের সকল সুবিধা ওয়ার্ডব্সাীকে সমবন্টনের মাধ্যমে দিয়েছি। এ ওয়ার্ডে বহু মানুষকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বৈশাখী বড়ুয়া এর সহযোগিতায় সরকারে ঘর দিতে পেরেছি। আগমীতে আরো মানুষকে পাকা ঘর দেওয়া হবে। আত্নীয় বা দলীয় করণে করা হয়নি। আগামীতেও ওয়ার্ডবাসী আমাকে ভোট দিয়ে কাউন্সিল বানালে আমি অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করবো। পাশাপাশি আরো নতুন নতুন কোন কিছু করা যায় কিনা তা দেখবো। যে একটি শিশু বিনোদন কেন্দ্র ও খেলাধুলার জন্য মাঠ প্রয়োজন। আশা করি এ দুটি কাজ আগামীতে শেষ করার চেষ্ঠা করবো। আমার সার্বিক কামকান্ডে ওয়ার্ডবাসী খুশি। তাই আগামী নির্বাচনে আমাকে ওয়ার্ডবাসী কাউন্সিলর নির্বাচিত করে বাকী উন্নয়ন কাজ শেষ করার সুযোগদানে আমি কৃতজ্ঞ থাকবো।
অপর কাউন্সিলর প্রার্থী সালেহ আহমেদ রানা বলেন আমর জ্ঞান হওয়ার পর থেকেই ইচ্ছা দৃষ্টি হলো আামি আসহায় ও গরীব মানুষের সেবা করবো। তাদের পাশে থেকে তাদের দুঃখের অংশীদার হবো। নেই থেকেই আমি সমাজ উন্নয়নে কাজ করে আসছি। সমাজের বিভিন্ন শেন্রীর মানুষের পাশে থেকেই দীর্ঘ বছর কাজ করে আসছি। এ সহযোগিতার কারনে ওয়ার্ডবাসী আমাকে জনপ্রতিনিধি হওয়ার জন্য উৎসাহ দেন। আমি তাদের উৎসাহে কাউন্সিল প্রার্থী হওয়ার জন্য আগ্রহ হই। তাই আমি আগামী হাজীগঞ্জ পৌরসভার ৯ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর নির্বাচন করার জন্য গণসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছি। মানুষ পরিবর্তন চায় সে হিসেবে আমি নতুন হওয়ার কারণে আমার প্রতি তাদের সমর্থন বেশি। আমি কাউন্সিলর হলে নিশ্বার্থে মানুষের সেবা করে যাবো। জনগন আমাকে যখন চাইবে আমি তাদের পাশে থাকবো। উন্নয়নের এগিয়ে নিতে সকল শ্রেনীর মানুষেরহাজীগঞ্জ পৌরসভার ওয়ার্ড ভিত্তিক কাউন্সিলর প্রার্থী ধারাবাহিক পরিক্রমা-৯
প্রশাসনিক ওয়ার্ডে সুনাম অর্জন করেছেন কাউন্সিলর আজাদ
আমার কণ্ঠ রিপোর্ট
হাজীগঞ্জ উপজেলার প্রশাসনিক কেন্দ্র বিন্দু, প্রাথমিক শিক্ষক প্রশিক্ষন কেন্দ্র, ধর্ম প্রচারের অন্যতম ধর্মী স্থান হযরত মাদ্দাখাঁ রহঃ মাজার শরীফ, চিকিৎসার অন্যতম সেবা উপজেলা স্থাস্থ্য কম সহ বিভিন্ন দাপ্তরিক অফিস অবস্থিত পৌর সভার ৯ নং ওয়ার্ডে। যার কারণে এ ওয়ার্ডে গুরুত্ব অন্য ওয়ার্ডে যে আলাদা। এমনকি এ ওয়ার্ডে প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের বসবাস থাকার পরিবেশও আলাদা। অতীতে এ ওয়ার্ড থেকে কাউন্সিলর হিসেবে দায়িত্বশীল কাউন্সিলর না হওয়ার কারণে প্রশাসনিক কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে তেমন কোন উন্নয়নসহ কোন কিছুই হয়নি। থাকতো সবসময় মানুষের মধ্যে বিরোধসহ নানা ঘটনা। উন্নয়ন বলতে সামান্য কিছু হয়েছে। গত কদিন এ ওয়ার্ডে গুরে বিভিন্ন ব্যক্তিদের সাথে কথা বলে তারা এমনটাই জানিয়েছেন। তারা আরো বলেন বর্তমান মেয়র আসম মাহবুব উল আলম লিপন ও ৯নং ওয়ার্ড কাউন্সিল নির্বাচিত হয়ে আশার পর আমাদের এ ওয়ার্ডে উন্নয়ন শুরু হয়। এলাকার মানুষের মধ্যে জায়গা-জমির বিরোধ কোন অর্থ খরচ ছাড়াই সমাধান করে দিয়েছেন কাউন্সিলর। যার জন্য এ দুজনেই ৯নং ওয়ার্ডবাসীর জন্য দলের উর্ধে গ্রহন যোগ্য ব্যক্তি। প্রশাসনি কয়েকজন অফিসারের সাথে কথা হলে তারাও বর্তশান কাউন্সিলরের প্রশংসা করেন। বলেন কাউন্সিলর ভালো মনের মানুষ। মানুষকে হয়রানি করে এমন অভিযোগ নেই। তিনি নিবেদিত প্রাণ হিসেবে প্রশাসনের সাথে সহযোগিতা নিয়ে কাজ করেন।
এলাকার সার্বিক কর্মকান্ড নিয়ে কথা হয় বর্তমান কাউন্সিলর ও ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ আজাদ হোসেন মজুমদার এর সাথে। তিনি বলেন এ গুরুত্ব্ পূর্ণ ওয়ার্ডে যে মানের মানুষ বসবাস করে সে পরিমান উন্নয়ন হয়নি। মানুষ ভালো মানুষ খোজে। যারা দায়িত্বে ছিলেন তাদের প্রতি আস্থা ছিলো না। ওয়ার্ড বাসী নতুন কাউন্সিল চায় বা পরিবর্তণ চায়। সে হিসেবে আমি প্রথম কাউন্সিলর নির্বাচন প্রার্থী হলে বিপুল ভোটে ওয়ার্ডবাসী আমাকে ভোট দিয়ে কাউন্সিলর নির্বাচিত করে। আমি এ ওয়ার্ডের উন্নয়নসহ সকল কিছু আগামী প্রজন্মের জন্য একটি মাষ্টার পরিকল্পনা করি। ঐ পরিকল্পনা অনুযায়ী গত প্রায় ৫ বছর এওয়ার্ডের জন্য কাজ করেছি। এর মধ্যে প্রায় ৮০ ভাগ কাজ শেষ হয়েছে। তিনি বলেন মেয়র আসম মাহবুব উল আলম লিপনের নিদের্শ ক্রমে এ ওয়ার্ডের প্রায় প্রতিটি বাড়ীর রাস্তার উন্নয়ন কাজ করা হয়েছে। পানি নিস্কাশনের জন্য বড় রাস্তার পাশে ডেনেজ ব্যবস্তা করা হয়েছে। বাকী গুলো কয়ে দিনে মধ্যে শুরু হবে। ওয়ার্ডে মানুষের জায়গা-সম্পাত্তি নিয়ে যে বিরোধ বা সমস্যা ছিল আমি এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিকে নিয়ে সমাধান করেছি। অতীতে যারা অর্থের জন্য মানুষের সমস্যা সমাধান করেননি আমি বিনা অর্থে তা সমাধান করেছি। যা এ ওয়ার্ডবাসীর জন্য বিরল। এ অঞ্চলে মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান না থাকার কারণে ছেলে মেয়েদের শিক্ষা গ্রহন করতে বিঘ্ন হতো । আমিসহ কয়েকজনে আমরা এ ওয়ার্ডে একটি মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান করেছি। যার না আলীগঞ্জ হাইস্কুল । এ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা ওয়ার কারণে বিছিয়ে পড়া ওয়ার্ডের শিক্ষার্থীরা উচ্চ শিক্ষা সহজে গ্রহন করতে পারবে। তবে এ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আরো ২০ বছর আগে হলে এ এলাকার মানুষের বা শিক্ষার্থীদের জন্য উপকার হতো।
কাউন্সিলর আজাদ মজুমদার বলেন করোনাকালীন সময় আমি আমার ওয়ার্ডের গরীব ও আসহায় মানুষের পাশে ছিলাম। প্রতিটি বাড়ীতে গিয়ে গিয়ে খোজ খবর নিয়ে সহায়তা দিয়েছি। এ ছাড়াও মধ্যে বিত্তদের মাঝেও আমি গোপনে সহায়তা দিয়েছি। এ ভাবে গত ৫ বছরে ওয়ার্ডবাসীর সেবা দিয়ে আসছি। আমি কাহারো তেকে এক টাকাও খাইনি। আমার পকেট থেকে যে যখন বিপদে আমার কাছে এসেছে আমি সহযোগিতা করেছি। সরকারের সকল সুবিধা ওয়ার্ডব্সাীকে সমবন্টনের মাধ্যমে দিয়েছি। এ ওয়ার্ডে বহু মানুষকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বৈশাখী বড়ুয়া এর সহযোগিতায় সরকারে ঘর দিতে পেরেছি। আগমীতে আরো মানুষকে পাকা ঘর দেওয়া হবে। আত্নীয় বা দলীয় করণে করা হয়নি। আগামীতেও ওয়ার্ডবাসী আমাকে ভোট দিয়ে কাউন্সিল বানালে আমি অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করবো। পাশাপাশি আরো নতুন নতুন কোন কিছু করা যায় কিনা তা দেখবো। যে একটি শিশু বিনোদন কেন্দ্র ও খেলাধুলার জন্য মাঠ প্রয়োজন। আশা করি এ দুটি কাজ আগামীতে শেষ করার চেষ্ঠা করবো। আমার সার্বিক কামকান্ডে ওয়ার্ডবাসী খুশি। তাই আগামী নির্বাচনে আমাকে ওয়ার্ডবাসী কাউন্সিলর নির্বাচিত করে বাকী উন্নয়ন কাজ শেষ করার সুযোগদানে আমি কৃতজ্ঞ থাকবো।
অপর কাউন্সিলর প্রার্থী সালেহ আহমেদ রানা বলেন আমর জ্ঞান হওয়ার পর থেকেই ইচ্ছা দৃষ্টি হলো আামি আসহায় ও গরীব মানুষের সেবা করবো। তাদের পাশে থেকে তাদের দুঃখের অংশীদার হবো। নেই থেকেই আমি সমাজ উন্নয়নে কাজ করে আসছি। সমাজের বিভিন্ন শেন্রীর মানুষের পাশে থেকেই দীর্ঘ বছর কাজ করে আসছি। এ সহযোগিতার কারনে ওয়ার্ডবাসী আমাকে জনপ্রতিনিধি হওয়ার জন্য উৎসাহ দেন। আমি তাদের উৎসাহে কাউন্সিল প্রার্থী হওয়ার জন্য আগ্রহ হই। তাই আমি আগামী হাজীগঞ্জ পৌরসভার ৯ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর নির্বাচন করার জন্য গণসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছি। মানুষ পরিবর্তন চায় সে হিসেবে আমি নতুন হওয়ার কারণে আমার প্রতি তাদের সমর্থন বেশি। আমি কাউন্সিলর হলে নিশ্বার্থে মানুষের সেবা করে যাবো। জনগন আমাকে যখন চাইবে আমি তাদের পাশে থাকবো। উন্নয়নের এগিয়ে নিতে সকল শ্রেনীর মানুষের সহযোগিতা নেব। মেয়র সাহেবকে সম্মান দিয়ে ওয়ার্ডের সকল কিছু নিয়ে তার সাথে আলোচনা করবো। প্রতিটি বাড়ীর রাস্তাঘাটসহ সামাজিক নিরাপত্তা দিয়ে ওয়ার্ডাবসীর সুনাম ও মান মর্জাদা বৃদ্ধি করবো। কোন অসামাজিক কাজ করতে দেওয়া হবে না। পানি নিস্কাশন ব্যবস্থা, দৃষ্টিনন্দন কিছু করা হবে, প্রতিটি ঘরে শান্তি শৃঙ্খলা তৈরি করা হবে। আশা করি আগামী নির্বাচনে এ ওয়ার্ডবাসী আমি সহযোগিতা করবেন।
এ ছাড়াও আরো অনেকে প্রার্থী রয়েছেন।
সহযোগিতা নেব। মেয়র সাহেবকে সম্মান দিয়ে ওয়ার্ডের সকল কিছু নিয়ে তার সাথে আলোচনা করবো। প্রতিটি বাড়ীর রাস্তাঘাটসহ সামাজিক নিরাপত্তা দিয়ে ওয়ার্ডাবসীর সুনাম ও মান মর্জাদা বৃদ্ধি করবো। কোন অসামাজিক কাজ করতে দেওয়া হবে না। পানি নিস্কাশন ব্যবস্থা, দৃষ্টিনন্দন কিছু করা হবে, প্রতিটি ঘরে শান্তি শৃঙ্খলা তৈরি করা হবে। আশা করি আগামী নির্বাচনে এ ওয়ার্ডবাসী আমি সহযোগিতা করবেন।
এ ছাড়াও আরো অনেকে প্রার্থী রয়েছেন।
আজ,
বৃহস্পতিবার , ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ খ্রিষ্টাব্দ , ৮ ফাল্গুন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দসকাল ৮:২৩
নোটিশ বোর্ড
সর্বশেষ
প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।