আমার কণ্ঠ রিপোর্ট
আগামী ৩০ ডিসেম্বর রোববার ২০১৮ একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচনকে ঘিরে নির্বাচন কমিশনার ইতিমধ্যে সকল ধরণের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে। জেলা রিটানিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক এবং সহকারি রিটানিং কর্মকর্তা উপজেলা নির্বাহী কর্মকতাদের কাছে নির্বাচনী সংরঞ্জাম এসে পৌছেছে বলে বিভিন্ন সূত্রে জানাযায়।
রাজনৈতিক দলগুলো স্ব-স্বদলের প্রতীকে নির্বাচনে জয়ী হওয়ার জন্য ভোটার দের ঘরে ঘরে গিয়ে ভোট প্রার্থীনা করে। নির্বাচনকে ঘিরে চাঁদপুর জেলা বিভিন্ন উপজেলায় বিচ্ছন্ন হামালা বা সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে উভয় দলের প্রার্থীরা উপর দিয়ে বা গোপনে ভোটারদের কাছে দলের খবর পাঠাচ্ছে।
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চাঁদপুর জেলার ৫টি আসনে প্রায় ২৮ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে। তাদের মাধ্যে
আওয়ামীলীগ থেকে চাঁদপুর-১(কচুয়া) আসনে ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীর ও বিএনপির মোশারফ হোসেন, চাঁদপুর-২ (মতলব উত্তর-মতলব দণি) আসনে নুরুল আমিন খান রুহুল, মতলব উত্তর-দণি আসনে ড. জালালউদ্দিন, চাঁদপুর-৩ (চাঁদপুর সদর-হাইমচর) আসনে ডা.দীপু মনি,বিএনপির শেখ ফরিদ আহমেদ মানিক,চাঁদপুর-৪ আসনে মোহাম্মদ শফিকুর রহমান, এমএ হান্নান ও চাঁদপুর-৫ (হাজীগঞ্জ-শাহরাস্তি) আসনে মেজর (অব) রফিকুল ইসলাম বীর উত্তম, হাজীগঞ্জ-শাহারাস্তি আসনে ইঞ্জিনিয়ার মমিনুল হকে। মুল প্রতিদ্বন্দ্বি হবে নৌকা ধানের শীর্ষের সাথে। অন্যদের জামানত টিকানো কঠিন হবে।