হাইমচর উপজেলায় অতি বৃষ্টিতে সয়াবিন, মরিচ,শাক-সবজীর ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। ইতি পূর্বের বৃষ্টির পানিতে পুকুর খাল নালা ভর পুর হয়ে যাওয়ায় বর্তমানে পানি নিষ্কাশনের কোন ব্যবস্থা নেই। ফলে পানিতে ডুবে আছে মৌসুমী ফসল। অসময়ে অতি বৃষ্টিতে ফসলের ক্ষতি হওয়ায় কৃষিতে বিনীয়োগ করা পুজি হারিয়ে কৃষকের মাথায় হাত।
এলাকা ঘুরে দেখা যায় উপজেলার নয়ানি লক্ষীপুর হতে চরভাঙ্গা সহ বিভিন্ন এলাকাতে কৃষক প্রিয় ফসল সয়াবিন পাকা আধা পাকা অবস্থায় অসময়ের এ অতি বৃষ্টির পানিতে ডুবে আছে। হাইমচরের নয়ানী লক্ষীপুর, চরভাঙ্গা,পশ্চিমচর কৃষ্ণপুরসহ বিভিন্ন এলাকাতে মৌসুমী সবজি দুন্ধুল, ছিছিঙ্গা, পুইশাখ, ডেঢস, বাঙ্গীর ব্যাপক চাষ হয়েছিল। কৃষকরা বাজারে এনে সামান্য বিক্রিও করেছিল। বৈশাখ জৈষ্ঠ দুমাস তারা সবজি বিক্রি করতে পারলে বিনীয়োগ করা পুজি উঠাতে পারতেন। এবছর অসময়ে বারবার বৃষ্টি হওয়ায় বিভিন্ন সময়ে মেশিন দিয়ে পানি সেচে ফসল রক্ষা করতে পারলেও গত ৩দিনের অতি বৃষ্টিতে তাদের সব চেষ্টা বিপলে গিয়ে তলিয়ে গেছে ফসল।
পশ্চিম চরকৃষ্ণপুর গ্রামের সয়াবিন চাষি মোকলেছ মিজি ইজারা নেওয়া জমিতে সয়াবিন চাষ করেছে। বৃষ্টির পানিতে তার ৭০ শতাংশ জমির সয়াবিন তলিয়ে গিয়ে নষ্ট হয়েছে। ফসল হারিয়ে ধার-দেনার চিন্তায় দিশেহারা মোকলেছ মিজি।
দক্ষিন আলগী গ্রামের সবজি চাষি আঃ রব খান নিজের জমি ও ইজারা নেওয়া জমিতে দুন্ধল, ডেঢসসহ বিভিন্ন সবজি চাষ করেছিল। বৃষ্টির পানিতে নষ্ট হয়ে গেছে তার চাষকৃত সবজি।হাইমচরে বৃষ্টির পানিতে মৌসুমী ফসলের ব্যাপক তি
বিএম ইসমাইল, হাইমচর ঃ হাইমচর উপজেলায় অতি বৃষ্টিতে সয়াবিন, মরিচ,শাক-সবজীর ব্যাপক তি হয়েছে। ইতি পূর্বের বৃষ্টির পানিতে পুকুর খাল নালা ভর পুর হয়ে যাওয়ায় বর্তমানে পানি নিষ্কাশনের কোন ব্যবস্থা নেই। ফলে পানিতে ডুবে আছে মৌসুমী ফসল। অসময়ে অতি বৃষ্টিতে ফসলের তি হওয়ায় কৃষিতে বিনীয়োগ করা পুজি হারিয়ে কৃষকের মাথায় হাত।
এলাকা ঘুরে দেখা যায় উপজেলার নয়ানি লীপুর হতে চরভাঙ্গা সহ বিভিন্ন এলাকাতে কৃষক প্রিয় ফসল সয়াবিন পাকা আধা পাকা অবস্থায় অসময়ের এ অতি বৃষ্টির পানিতে ডুবে আছে। হাইমচরের নয়ানী লীপুর, চরভাঙ্গা,পশ্চিমচর কৃষ্ণপুরসহ বিভিন্ন এলাকাতে মৌসুমী সবজি দুন্ধুল, ছিছিঙ্গা, পুইশাখ, ডেঢস, বাঙ্গীর ব্যাপক চাষ হয়েছিল। কৃষকরা বাজারে এনে সামান্য বিক্রিও করেছিল। বৈশাখ জৈষ্ঠ দুমাস তারা সবজি বিক্রি করতে পারলে বিনীয়োগ করা পুজি উঠাতে পারতেন। এবছর অসময়ে বারবার বৃষ্টি হওয়ায় বিভিন্ন সময়ে মেশিন দিয়ে পানি সেচে ফসল রা করতে পারলেও গত ৩দিনের অতি বৃষ্টিতে তাদের সব চেষ্টা বিপলে গিয়ে তলিয়ে গেছে ফসল।
পশ্চিম চরকৃষ্ণপুর গ্রামের সয়াবিন চাষি মোকলেছ মিজি ইজারা নেওয়া জমিতে সয়াবিন চাষ করেছে। বৃষ্টির পানিতে তার ৭০ শতাংশ জমির সয়াবিন তলিয়ে গিয়ে নষ্ট হয়েছে। ফসল হারিয়ে ধার-দেনার চিন্তায় দিশেহারা মোকলেছ মিজি।
দনি আলগী গ্রামের সবজি চাষি আঃ রব খান নিজের জমি ও ইজারা নেওয়া জমিতে দুন্ধল, ডেঢসসহ বিভিন্ন সবজি চাষ করেছিল। বৃষ্টির পানিতে নষ্ট হয়ে গেছে তার চাষকৃত সবজি