আন্তরিকতা থাকলে জনপ্রতিনিধি না হয়েও মানুষের কল্যাণে কাজ করা যায়
মোঃ কামাল হোসেন, সম্পাদক, আমার কন্ঠ
একজন শিল্প উদ্যাক্তা, শিল্পপতি,সমাজ সেবক,একজন পরিচ্ছন্ন রাজনীতিবিদ এবং সুস্থ্যধারার সমাজ উন্নয়নের অভিভাবক । তিনি দীর্ঘ ২ দশক যাবত অত্যন্ত গোপনে তৃনমুলের মানুষের সাথে সম্পর্ক রেখে চলেছেন। তাকে দেখলে বুঝা যায়না তিনি এত সহজে মানুষের সাথে মিলে মিশে রয়েছেন। সম্প্রতি তার বিভিন্ন কর্মকান্ড আমার কণ্ঠ পত্রিকার প্রতিনিধির চোখে পড়ে। গত করোনাকালিন সময়ে তিনি যেভাবে নিজ ইউনিয়নের গরীব অসহায় ও বিভিন্ন শ্রেনীর মানুষকে সহযোগিতা করেছেন তা অত্যন্ত বিরল। যে কোন অসহায় মানুষের খবর তার কাছে পৌছা মাত্রই তিনি ঐ অসহায় ব্যক্তির কাছে গিয়ে অথবা লোক মাধ্যম তার আর্থিক সহযোগিতা দেওয়া হয়। তার এ সুনাম এখন পুরো উপজেলা ব্যাপি। তিনি হাজীগঞ্জ উপজেলার ১১ নং হাটিলা ইউনিয়নের কৃতি সন্তান ও হাজীগঞ্জ পশ্চিম বাজারের রাপা টাওয়ারের মালিক মোঃ হুমায়ূন কবির লিটন। আমার কণ্ঠ পত্রিকার সম্পাদক মোহাম্মদ কামাল হোসেন একটি সাক্ষাতকার নেন ও তা পাঠকের জন্য তুলো ধরা হলোঃ
আমার কণ্ঠ: আপনি কেমন আছেন ?
মোঃ হুমায়ূন কবির লিটন: আমি সৃষ্টি কর্তার কৃপায় ভাল আছি।
আমার কণ্ঠ: কত সাল থেকে ছাত্ররাজনীতি শুরু করেছেন ?
মোঃ হুমায়ূন কবির লিটন: আমি ১৯৮৮ সাল থেকে ছাত্র রাজনীতির সাথে যুক্ত হই। তখন আমার বন্ধুদের সাথে বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে ভাল কথা-বার্তা শুনতাম। তখন থেকেই ছাত্র রাজনীতি শুরু করি। ১৯৯১ সালে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেন চাঁদপুর জেলা আওয়ামীলীগের তৎকালীন সভাপতি ও কেন্দ্রীয় কার্য নির্বাহী কমিটির সদস্য আবদুর রব মিয়া। তখন নির্বাচনে আমাদেরকে বা গ্রামের কেন্দ্রগুলোতে অর্থ দেওয়া হত না এবং প্রার্থীর অর্থ দেওয়ার মতও অবস্থান ছিল না। আমরা তখন শ্লোগান দিয়েছি ব্যানার নাই, পোষ্টার নাই নৌকা মার্কার ভোট চাই। অপর স্বতন্ত্র প্রার্থী অনেক টাকার মালিক কিন্তু আমরা নৌকার সমর্থনকারীরা কোন অর্থের কাছে লোভনীয় না হয়ে নিজের দলের প্রার্থীকে বিজয়ী করার জন্য কাজ করেছি। এর পরেও কিছু কর্মী অর্থের লোভে অন্য প্রার্থীকেও সমর্থন করেছেন।
আমি ছাত্র থাকা অবস্থায় ১৯৯২ সালে আওয়ামীলীগকে বাঁচানোর জন্য আমার চাচা বিটু জাহাঙ্গীর আমাকে বাড়ি থেকে ডেকে ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সভাপতির দায়িত্ব দিয়ে দলকে বাঁচানোর জন্য চাপ দেন। তখন বাধ্য হয়ে দলকে বাঁচানোর জন্য আমার চাচা বিটু জাহাঙ্গীরের কথা রক্ষা করার জন্য দলের এবং দলের কর্মীদের সকল দায়িত্ব আমার কাঁধে নিয়েছি। এর পর থেকেই আমার এলাকায় আওয়ামীলীগ ও সহযোগি সংগঠনকে শক্তিশালী করার জন্য নিজের অর্থ, মেধা, শ্রম দিয়ে যাই। এবং ১৯৯৫ সালের শেষের দিকে আমাদের আড়ৎ বাজারে বিএনপি ক্লাব করে সে ক্লাবেই আমাদের এক কর্মীকে মারধর করে তারা । এ কথা শুনে আমরা দল বদ্ধ হয়ে আড়ৎ বাজারে গিয়ে বিএনপির ক্লাব ভাংচুর করে থাবি। বিএনপি আমাদের বিরুদ্ধে মামলা দেয়। ঐ মামলার আাসামী আমার বড় ভাই জাহাঙ্গীর ছাড়াও আরো আনেক ছিল। মামলায় আমার বড় ভাই জাহাঙ্গীর আলম বকাউল কে অসামী করা হয়। বিএনপির এ ক্লাব ভাঙ্গার জন্য আমার বড় ভাইয়ের ভূমিকা ছিল বেশি। মামলা আসামী হওয়ার পর ঢাকা থেকে রাতে চাঁদপুরে গিয়ে কোটে হাজিরা দিয়ে আবার ঢাকায় চলে যেতেন। আমার ভাই টঙ্গীতে আবস্থান করা অবস্থায় সে খানেও আওয়ামীলীগের জন্য অনেক অবদান রাখেন। ২০০১ সালে তার একটি মেয়ে পানি তে যুবে মারা যায়। তখন তিনি আওয়ামীলীগের মিটিং এ ছিলে এবং আমি ছিলাম ঢাকা মৌলবীবাজারে। তখন ভাই আমাকে কান্নাজানিত কণ্ঠে বলেন আমি আওয়ামীলীগের মিটিং এ থাকার কারণে আমার মেয়ে মারা যায়। এ শোকে আমার ভাই দুবছরের মাথায় স্টোক করে মারা যায়।
১৯৯৬ সালে বর্তমান এমপি মেজর অব.রফিকুল ইসলাম বীর উত্তম দলীয় মনোনয়ন নিয়ে আসলে আমরা হাটিলাবাসী ঐক্যবদ্ধ হয়ে এ মহান নেতাকে দেখার জন্য হাজীগঞ্জ বাজারে আসি এবং তার সাথে কথা বলার জন্য কাছে যাই। তিনি রিক্সায় বসে আমাদের সকল ধরনের কথা শুনেন এবং আমাদেরকে নির্বাচনের কাজ শুরু করার জন্য নির্দেশ প্রদান করেন। পাশাপাশি নির্বাচনের প্রস্তুতির জন্য পরামর্শ দেন।
আমরা নির্বাচনের প্রস্তুতির জন্য এলাকায় চলে আসি। ঐ নির্বাচনের ফলাফল পর্যন্ত আমরা দলের সকল নেতাকর্মীদেরকে নিয়ে ঘরে ঘরে ভোট ভিক্ষা সহ সকল কাজ করেছি। ভোটের দিন ভোরে ঘুম থেকে উঠেই দুই ওয়াক্ত নফল নামাজ পড়ে সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা করেছি আল্লাহ যেন আমাদের সম্মান ইজ্জত রক্ষা করেন। এ বলে সকাল বেলাই আমার জেঠা হাবিব উল্লাহ বকাউলকে নিয়ে ভোট কেন্দ্রে গিয়ে প্রথম ভোটটা নৌকা মার্কায় দিয়ে দিনের কার্যক্রম শুরু করি। এর পর থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত বাড়ি বাড়ি গিয়ে কেন্দ্রের ভোটারদেরকে ভোট কেন্দ্রে আনা এবং ভোট প্রদান করার জন্য দিন ব্যাপী কাজ করি। রাতে নির্বাচনের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা ফলাফল প্রকাশ করার সাথে সাথে জানতে পারি বিশাল ভোটের ব্যবধানে নৌকা মার্কার প্রার্থী মেজর অব রফিকুল ইসলাম বীরউত্তমকে এই ইউনিয়নের বিজয়ী হয়েছে এবং পুরো ইউনিয়নে নৌকার জয় জয়কার। ঐ থেকেই আমার প্রিয় নেতা মেজর অব. রফিকুল ইসলাম বীর উত্তমকে ভালোবেসে আসছি। তা এখন পর্যন্ত অব্যাহত রয়েছে।
এছাড়াও এই ইউনিয়নে ২০০১ সালের নির্বাচনে কেন্দ্রীয় আওয়ামীলীগের সদস্য অধ্যাপক এ.কে.এম ফজলুল হক নৌকা এবং মেজর অব. রফিকুল ইসলাম বীর উত্তমের চরম বিরোধীতা করার স্বাত্ত্বে, অস্ত্র, টাকার ভয় না করেও আমরা নৌকা এবং মেজর রফিকুল ইসলাম বীর উত্তমকে বিজয়ী করতে সক্ষম হয়েছি। নির্বাচনের সময় রাতে শ্লোগান ছিল হৈ হৈ রৈ রৈ কালো টাকা গেল কই। তার পর থেকেই প্রতিটি জাতীয়,উপজেলা, ইউনিয়ন পরিষদ সহ যে কোন নির্বাচনে আমি আর্থিক সহযোগিতা সহ সকল ধরনের সহযোগিতা করে দলীয় প্রার্থীকে বিজয়ী করার জন্য কাজ করে আসছি। যা আগামীতেও দলের জন্য অব্যাহত থাকবে।
আমার কণ্ঠ:কিভাবে রাজনীতির সাথে জড়িত হলেন।
মোঃ হুমায়ূন কবির লিটন: আমি যখন অষ্টম শ্রেণিতে পড়ি তখন আমরা বুঝে না বুঝে কয়েকজন বন্ধু একত্রে বসলে আলোচনায় বঙ্গবন্ধুর অবদানের কথা সবার মুখে মুখে আলোচনায় আসে । তখন থেকেই আমি ছাত্রলীগ ও আওয়ামীলীগের সাথে জড়িয়ে পড়ি। আমরা দল করি কর্মীদের পাশে বিপদে আপদে এবং দলকে সঠিকভাবে পরিচালনা করার জন্য।
আমার কণ্ঠ: ব্যবসা শুরু করেন কত সাল থেকে?
মোঃ হুমায়ূন কবির লিটন: প্রথমে আমি চাকুরী করি। পাশাপাশি ব্যবসাও শিখি। ২০০১ সাল থেকে নিজের নামেই ব্যবসা শুরু করি। টানা ২০ বছর আমাকে অনেক পরিশ্রম করে আজ একজন প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী হিসেবে মানুষের কাছে পরিচিতি লাভ করেছি। এই ২০ বছরে তিলে তিলে আমি নিজেকে সততা, আদর্শগত এবং নিষ্ঠার সাথে কাজ করে আসছি। যার কারণে আল্লাহপাক আমাকে মানুষের দোয়ায় ভাল রেখেছে।
আমার কণ্ঠ: মানুষের কল্যাণে এগিয়ে যাওয়ার জন্য আপনাকে উৎসাহ দিয়েছে কে ?
মোঃ হুমায়ূন কবির লিটন: আমার বাবা আবদুল মন্নান বকাউল একজন স্থানীয় জনপ্রতিনিধি (মেম্বার) ছিলেন। সে থেকেই দেখি আমার বাবা মানুষের কণ্যানে কাজ করে। আমরাও বাবার দেখায় দেখায় মানুষের কল্যাণে কাজ শুরু করি। আয়ের অর্থ থেকে মানবসেবায় ব্যয় করি। মানুষের দোয়ায় আজ আমি এখানে এসেছি।
আমার কণ্ঠ: আপনি দুহাত ভরে মানুষকে সহযোগিতা করা কোন উদ্দ্যেশে আছে কি ?
মোঃ হুমায়ূন কবির লিটন: সেবা করাই ধর্ম। আমি মানুষকে নানান ভাবে সহযোগিতা করে আসছি বলেই আল্লাহপাক আমাকেও দিচ্ছেন। তাই আমি মানুষের কল্যাণে আমৃত্যু কাজ করে যাব। আমি মানুষকে সহযোগিতা করতে পারলে আমি মানসিকভাবে খুশি থাকি। এই সহযোগিতার ক্ষেত্রে কোন উদ্দ্যেশ্য আমার নেই। চাই সকলের দোয়া এবং পরকালের শান্তি।
আমার কণ্ঠ: আপনার থেকে আরো অনেকের অর্থ বেশি আছে কিন্তু তারা এগিয়ে না এসে আপনি কেন এগিয়ে আসলেন ?
মোঃ হুমায়ূন কবির লিটন: আমি ছোট বেলা থেকেই দলকে ভালোবাসি তাই ভালোবাসার টানে এগিয়ে এসেছি। দল ভাল থাকলে আমার কাছে ভালো লাগে। দল এবং কর্মীর পিছনে অর্থ ও শ্রম দিয়ে থাকি। কিন্তু কিছু পাওয়ার জন্য করিনা। তার পরেও দলের একজন পরীক্ষিত ও ত্যাগী কর্মী হিসেবে দল মূল্যায়ন করলে খুশি হবো। সেক্ষেত্রে দলের প্রতি দায়িত্ব, সম্মান আরো বেড়ে যাবে।
আমার কণ্ঠ: এদেশে এতো রাজনীতিক দল থাকতে আপনি আওয়ামীলীগকে বেঁচে নিলেন কেন ?
মোঃ হুমায়ূন কবির লিটন: ছোট বেলায় শুনেছি জাতির পিতার নির্দেশে এদেশের মানুষ মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহন করে জয়ী হয়ে আর বাংলাদেশ নামের একটি রাষ্ট্র ও মানচিত্র দিয়েছে এদেশের মানুষকে। এর জন্য জাতির পিতাকে ফাঁসির আসামী, জেল খাটা সহ নানা প্রতিকূল অতিক্রম করতে হয়েছে। যার প্রমান ৭ মার্চ এর জাতির পিতার ভাষণ। এ ছাড়াও আরো অনেক অবদানের কথা শোনার কারণে এ দলকে ভালোবাসি। আমি এখনো ৭ মার্চের ভাষণকে শ্রদ্ধা করি ও ৭ মার্চের ভাষণের ছবি আমার রাজনৈতিক কার্যালয়ে টানিয়ে রেখেছি। যতদিন বেঁচে থাকবো জাতির পিতার আদর্শ ও বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশ বাস্তবায়ন করবো।
আমার কণ্ঠ: রাজনীতি করে আপনার কোন সুবিধা হচ্ছে, না দলীয় নেতাকর্মীদের পাশে থাকায় উদেশ্য রাজনীতি করছেন ?
মোঃ হুমায়ূন কবির লিটন: আমি সুবিধার জন্য রাজনীতি করিনা। বঙ্গবন্ধুর আদর্শের একজন কর্মী হিসেবে দলের এবং দলের কর্মীদের পাশে থাকতে পারলেই নিজেকে ধন্য মনে করি।
আমার কণ্ঠ: আপনি এত কম সময় দল এবং এলাকায় জনপ্রিয়তা অর্জন করলেন কিভাবে ?
মোঃ হুমায়ূন কবির লিটন: সততা ও উদ্দেশ্য ভাল থাকলেই জনপ্রিয়তা হওয়া যায়। আমি ছোট বেলা থেকেই যেহেতু রাজনীতি করি আসছি এবং তিলে তিলে সততা ও নিষ্ঠার সাথে কর্ম করে একজন প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী সুবাধে মানুষের কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছি। তাই আমাকে দল ও মানুষ ভালবাসে। এটাইতো আমার কামনা। যারা আমার জনপ্রিয়তা নিয়ে হিংসা বা বিদ্বেষ করে তারা কখনো ভালো নেতা বা ভালো মানুষ হতে পারবে না। তাই মানুষের কল্যাণে কাজ করলেই জনপ্রিয়তা পাওয়া যাবে।
আমার কণ্ঠ: আপনি ব্যবসায় আসলেন কিভাবে ? পুরো গল্পটা জানতে চায় আগামীর প্রজন্ম ?
মোঃ হুমায়ূন কবির লিটন: প্রত্যেক মানুষের যে কোন একটা লক্ষ্য উদ্দেশ্য থাকে। নিজের পায়ে দাড়ানোর জন্য প্রচুর পরিশ্রম করে যাচ্ছি। তিলে তিলে আমি সততা ও নিষ্ঠার সাথে পরিশ্রম করার কারণে সৃষ্টিকর্তা আমাকে প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী বানিয়েছে। এভাবে প্রতিটি মানুষ পরিশ্রম করলে একদিন সফল ব্যবসায়ি হওয়া যাবে। তাই সবাইকে বলবো কর্মমুখী শিক্ষার মাধ্যমে আপনাকে প্রতিষ্ঠিত করা সহজ। এখানেই আমি গর্বিত।
আমার কণ্ঠ: রাজনীতি, ব্যবসায়ি ও সমাজ সেবক হিসেবে আপনি আগামীতে কোন চেয়ার পাওয়ার ইচ্ছা আছে কি ?
মোঃ হুমায়ূন কবির লিটন: আমি আমার দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছি দল ও মানুষের জন্য, চেয়ারের জন্য না। আমি মানুষের জন্য
আজীবন কাজ করে যাবো।
আমার কণ্ঠ: আপনি কোন ধারার রাজনীতি পছন্দ করেন?
মোঃ হুমায়ূন কবির লিটন: আমি সব সময় সুস্থ্য ধারার রাজনীতি পছন্দ করি। মানুষের কল্যাণে যে রাজনীতি হয় সে রাজনীতি করি। আমার কোন সন্ত্রাসী বাহিনী নেই। কাউকে সন্ত্রাসী করার সুযোগ দেবো না আমি। সকল শ্রেণির মানুষের মন জয় করে এগিয়ে যেতে চাই।
আমার কণ্ঠ: সময় দেওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
মোঃ হুমায়ূন কবির লিটন: কষ্ট করে ঢাকায় এসে আমার সাক্ষাতকার নেওয়ায় আপনাকেও ধন্যবাদ।
আজ,
সোমবার , ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ খ্রিষ্টাব্দ , ৫ ফাল্গুন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দসকাল ১০:৫৩
নোটিশ বোর্ড
সর্বশেষ
প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।