স্টাফ রিপোর্টারঃ “মরনের পরেও যদি মানুষের উপকার করা যায়, করব না দিয়ে মোরে পাঠিয়ে দিও চিকিৎসা মহা বিদ্যালয়ে”। একজন গুনি ব্যক্তির এ মহান উক্তি দিয়েই লেখাটা শুরু করতে চাই। মনুষ মানুষের জন্য এ উপলব্ধি গভীরতা এদেশের অনেকের মাঝেই নেই। আর নেই বলেই মানব সেবার মহৎ কাজে কারো তেমন আগ্রহ দেখা যায় না। মানব সেবার নামে আত্ন সেবারপ্রবণতাটাই এদেশের চোখে পড়ে বেশি। মানব সেবা থেকেই সমাজ সেবার প্রশ্নটি এসে যায়। এদেশে এখনো এমন অনেই ব্যক্তি রয়েছেন যারা আসলেই মানব সেবায় যথেষ্টে আন্তরিক। আল্লাহর সৃষ্টি মানুষের সেবাকেই তারা পরম ধর্ম বলে বিশ্বাস করেন। এ ধর্ম পালনের লক্ষেই তারা সমাজ সেবামূলক সংগঠন গড়ে তুলেন একানৱ ভাবে নিজের উদ্দেগে। আসলে সমাজ সেবা একটি কঠিন কাজ। শুধু অর্থ বিত্ত থাকলেই সমাজ সেবক হওয়া যায়না। আবার অর্থ বিত্ত না থাকলে ও সমাজ সেবকের পরিচিতি লাভ করা যায় না। এটা নির্ভর করে মন ও মানসিকতার উপর। তার কাজের ধরনের উপর। এমন লোক এদেশে আছে যাদের মাঝে মানুষ মানুষের জন্য-জীবন জীবনের জন্য এ উপলব্ধির যথেষ্ট গভীরতা রয়েছে। সাধ্য না থাকলে ও মানব সেবার তাগিদ রয়েছে তাদের ভেতরে। এই তাগিত বোধ থেকেই জড়িয়ে যান তারা সমাজ সেবার কাজে। আর্থিক সামর্থ থাকা সত্বে ও অনেক মানুষ মানবসেবায় নিজেকে নিয়োজিত করতে আগ্রহী হয় না। তাই কথায় আছে ভোগেই নয়, ত্যাগেই প্রকৃত সুখ এ কথার মর্ম অনুধাবন করে নিজেকে নিয়ে ব্যসৱ না থেকে দেশ, জাতি ও সমাজও উন্নয়ন নিয়ে ভাবেন ও কোন আদর্শ বুকে ধারন করে দেশ গড়ার কাজে আত্ননিয়োগ করেন এবং মানুষের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত করেন। আর তেমনই একজন সমাজ সেবক আমরা পেয়েছি যিনি রাজপথের সংগ্রামী নেতা, গণতান্ত্রীক আন্দোলন সংগ্রামের লড়াকু সৈনিক, অন্যায়ের বিরুদ্ধে বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বর, দানশীল, প্রভাবশালী রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব, প্রবীন সাংবাদিক ও অফুরান্ত প্রাণশক্তির অধিকারী ও জন কল্যাণে নিবেদিত প্রাণ জাহিদ ইকবাল। জাহিদ ইকবাল বাংলাদেশ নিউ জেনারেশন পার্টি (বিএনজিপি) কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি । তিনি রাজধানী খিলক্ষেত এলাকায় ১৯৭৬ সালে জন্ম গ্রহন করেন। তার পিতা মোঃ আঃ হাই। তিনি বিএনজিপি’র জন্ম লগ্ন থেকেই তিনি সংগঠনটিকে শক্তিশালি করতে অবিরত কাজ করে যাচ্ছে। তার বহুমুখী প্রতিভা, ব্যক্তিত্ব ও সাংগঠনিক বিচৰনতা দলের প্রতি ভালবাসার কারনে ইতিমধ্যে তিনি বিশেষ স্থানে পৌছাতে পেরেছেন। সংগঠনটির তৃনমূল পার্যায়ের নেতাকর্মী, ঢাকা মহানগীর নেতাকমীসহ সবার ভালবাসা শ্রদ্ধা পেয়েছেন এবং একই সাথে জনপ্রিয়তার উচ্চ শিখরে আহোরন করতে পেরেছেন। তিনি সারাটি জীবন রজনী গন্ধা ফুলের মত নিজেকে বিলাতে ভালবাসেন, যারা কখনো নিজের কথা ভাবেন না-ভাবেন দেশও দেশের মানুষের কথা। ঠিক তেমনি একজন মানুষ জাহিদ ইকবাল। সমাজ সেবাই আত্ননিবেদিত এই মানুষটি ছাত্র জীবন থেকেই রাজনীতির সাথে জড়িয়ে রয়েছেন। খিলৰেত এলাকার সচেতন মহলের মুখ থেকেও জাহিদ ইকবালের বেশ প্রশংসনীয় সুনাম শুনা গেছে। জাহিদ ইকবাল শুধু রাজনীতিতেই জড়িত নন শিশু শিক্ষা্র কল্যানে তিনি নিকুঞ্জতে ২০০৮ সালে প্রতিষ্টা করেছেন জাহিদ ইকবাল কেজি স্কুল। ইতিমধ্যে এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি নিকুঞ্জবাসীর আস্থা অজর্ন করতে সক্ষম হয়েছে। এছাড়াও তিনি ঢাকা থেকে প্রকাশিত জাতীয় দৈনিক মতপ্রকাশের প্রধান সম্পাদক, নিউজ এজেন্সি টোয়েন্টিফোরডটকম এর প্রতিষ্ঠাতা ও বাংলাদেশ অনলাইন জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের (বিওজেএ) প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি।