মূলতঃ সাদেকের ইন্দন-উস্কানীতেই গ্রেপ্তারকৃত মোটর সাইকেল চালক হানিফ সূচি গণধর্ষণ মামলার আসামীদের সাথে সহজেই অপকর্মে লিপ্ত হতে আগ্রহী হয়। পরে রাত ২টায় ওই চালকই তার মোটর সাইকেলে করে ক্ষতিগ্রস্থ কিশোরীকে বাড়ি পৌঁছে দেয়। এ সময় চালক এই মর্মে তাকে ব্ল্যাকমেইলিং করার জন্য বলে, ‘ যা হয়েছে, পুরো ঘটনাটি চেপে যাও; নচেৎ এলাকায় লোক জানাজানি হলে তোমারই ক্ষতি হবে। একথা কেউ জানলে তোমার ও তোমার বড় বোনের জীবনে কোনদিন বিয়ে হবে না। এ ব্যাপারে কোনদিন কাউকে কিছু জানালে তোমারই অনেক অসুবিধা হবে। আমরা সবাই মিলে ২/১ দিন পর তোমাকে কিছু টাকা দিয়ে দিব’। এই বলে লোভ দেখিয়ে বাড়ির অদূরে তাকে নামিয়ে দিয়ে সে দ্রুত কেটে পড়ে। ঘরে ঢুকেই সূচি তার মাকে সবকিছু খুলে বলে। সে রাতে মা ও মেয়ে উভয়ের এক অজানা আশংকায় ঘুম আর হয়নি।