জাতীয় পাটির কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক ও কচুয়ার কৃতিসন্তান মোঃ সফিউল্যাহ সফি বলেছেন, সুখী-সমৃদ্ধশালী দেশ গঠনে সাবেক রাষ্ট্রপতি পল্লীবন্ধু হুসানইন মুহাম্মদ এরশাদের হাতকে শক্তিশালী করুণ। জাতীয় পাটির শাসনামলে দেশে পর্যাপ্ত উন্নয়ন হয়েছে। জাতীয় পাটি জনগণের দুঃখ লাগবে পাশে থেকে কাজ করে দেশকে উন্নয়নের দিকে নিয়ে গেছেন। তিনি বলেন, জাতীয় পাটির শাসনামল ছিলো দেশের স্বর্ণযোগ। তৎকালীন সময়ে আওয়ামীলীগ করলে বিএনপিকে মার খেতে হয়নি। আর বিএনপি করলে আওয়ামীলীগকে হামলা-মামলার শিকার হতে হয়নি। বর্তমানে দেশের মানুষ ভালো নেই। দেশের মানুষ পল্লীবন্ধুর শাসনামলে ফিরে যেতে চায়। মানুষ আবারো পল্লীবন্ধু হুসাইন মুহাম্মদ এরশাদকে রাষ্ট্র ক্ষমতায় পেতে চায়। আসুন সকল ভেদাবেধ ভূলে দেশের উন্নয়নে জাতীয় পাটিকে আবারো শক্তিশালী করি। তিনি আরো বলেন, কচুয়া উপজেলা জাতীয় পাটির বিগত দিনে যেমনি শক্তিশালী ছিলো অচিরেই উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ের সকল ইউনিটের কমিটি গঠন করে জাতীয় পাটিকে আবারো নতুন রূপে সাজানো হবে। তিনি গত বুধবার দুপুরে কচুয়া কোটবিল্ডিং ভবন সংলগ্ন কচুয়া উপজেলা জাতীয় পাটির যৌথ প্রতিনিধি সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যকালে এসব কথা বলেন।
কচুয়া উপজেলা জাতীয় পাটির আহবায়ক আলহাজ্ব রুহুল আমিন এর সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব আব্দুর রহিমের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, জাতীয় কৃষক পাটির সম বিষয়ক সম্পাদক রুহুল আমিন চৌধুরী, বাংলাদেশ জাতীয় যুবসংহতি কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম আহবায়ক এমদাদুল হক রুমন, আর্ন্তজাতিক বিষয়ক সম্পাদক মাঈনউদ্দিন মাঈনু। বক্তব্য রাখেন, উপজেলা জাতীয় পাটির নেতা ও পৌর কাউন্সিলর ইদ্রিস আলম বেপারী, উপজেলা জাতীয় পাটির নেতা রফিকুল ইসলাম মুন্সি, জয়নাল আবেদিন প্রমুখ। এসময় জাতীয় পাটির নেতা ও ঠিকাদার আবুল বাসার, জাতীয় পাটির নেতা সিরাজুল ইসলাম তালুকদার, জেলা যুব সংহতি নেতা রফিকুল ইসলাম মোল্লা, উপজেলা যুবসংহতির আহবায়ক মাহবুব আলম, সাচার ইউনিয়ন জাতীয় পাটির সাধারণ সম্পাদক সাদেক আখন্দ, সাচার ইউনিয়ন যুব সংহতির যুগ্ম আহবায়ক মিজানুর রহমান তালুকদার, উপজেলা ছাত্রসমাজের সদস্য সচিব আবুল বারাকাত ফটিকসহ স্থানীয় জাতীয় পাটি, কৃষক পাটি, যুবসংহতি ও ছাত্রসমাজের কয়েক’শ নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।