কাজী মো. মাহমুদুল হাসান ও তার সহযোগী মোহাম্মদ উল্লাহ আশরাফ কচুয়া উপজেলার বরইগাঁও গ্রামের মৃত মাওলানা আবদুর রবের ছেলে। এবং মামলার বাদী মুনতাসীর শাকিল কচুয়া উপজেলার আইনগীরী নাউলা গ্রামের নুরুল আমিনের ছেলে।
মামলার বিবরণ থেকে জানা গেছে, ২০২৩ সালের ৩০ মে মুনতাসীর শাকিল চাঁদপুরের হাজীগঞ্জ আমলি আদালতে মামলাটি দায়ের করেন। ওই মামলায় উল্লেখ করা হয়, নাউলা গ্রামের আবদুল হাকিমের মেয়ে লাহিনূর আক্তার লুনা (৩৬) কাদলা ইউনিয়নের কাজী মো. মাহমুদুল হাসান ও তার সহযোগী মোহাম্মদ উল্লাহ আশরাফের যোগসাজশে মুনতাসীর শাকিলের স্বাক্ষর জাল করে ভুয়া জাল কাবিননামা তৈরি করে। এ কারণে শাকিল মামলা করেন।
পরে আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে তদন্তের জন্য পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) চাঁদপুর জেলা কার্যালয়ে পাঠায়। মামলাটি তদন্তের জন্য দায়িত্ব পান পিবিআই উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. শরীফ উল্লাহ। তিনি মামলাটি তদন্ত করে ২০২৩ সালের ১২ ডিসেম্বর আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করেন।
ওই মামলার হাজিরা দিতে এলে আসামি কাজী মো. মাহমুদুল হাসান ও তার সহযোগী মোহাম্মদ উল্লাহ আশরাফকে বিচারক কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
মামলায় বাদীপক্ষের আইনজীবী ছিলেন- পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) রনজিৎ রায় চৌধুরী, অ্যাড. শেখ আবদুল লতিফ ও অ্যাড. মো. হেলাল উদ্দিন। আসামিপক্ষে ছিলেন অ্যাড. চৌধুরী আবুল কালাম আজাদ। তথ্য সুত্র বাংলা নিউজ ২৪ .কম