রাজশাহী নির্বাচন থেকে বিএনপির সঙ্গ ছাড়ছে জামায়াত
‘জামায়াতের সঙ্গ ছাড়ছে বিএনপি, নাকি জামায়াতই ছেড়ে দিচ্ছে নিজ থেকে?’ এ নিয়ে গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে বেশ কিছু দিন ধরে। গাজীপুর নির্বাচনের পর পর বিএনপির কিছু শীর্ষ নেতা ভারতের কেন্দ্রীয় নেতাদের সাথে সাক্ষাৎ করতে যান। তাদের ভারত সফরের উদ্দেশ্য ছিল জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভারতের কিছু সাহায্য সহযোগিতা পাওয়া। বিএনপি ভারতের নেতাকর্মীদের জানান যে পাকিস্তানের দালাল জামায়াতকে ছাড়াই তারা নির্বাচনে অংশ নিবে। আসন্ন রাজশাহী নির্বাচনে বিএনপির মেয়র প্রার্থী দেখা গেলেও জামায়াতের কাউকে দেখা যাচ্ছে না। তবে কি সত্যিই জামায়াত আর বিএনপি আলাদা হলো?
বিএনপি জামায়াতকে ছাড়ার প্রসঙ্গে জামায়াতের এক শীর্ষ পর্যায়ের নেতা বলেন, বিএনপি জামায়াত ছাড়া অস্তিত্বহীন। শুধু তাই নয় বিএনপির অর্থের যোগানদাতা, মাদকের মূল হোতা সহ অনেক গোপন তথ্য জামায়াতের জানা। যা জনসম্মুখে আসলে বিএনপিকে শুধু দেশ থেকে নয় গোটা আন্তর্জাতিক রাজনৌতিক অঙ্গন থেকে বহিষ্কার করা হবে।
জামায়াতকে নিয়ে ইতোমধ্যে বিএনপি নেতাদের ভিতর সৃষ্টি হয়েছে অন্তঃকোন্দল। তারা বর্তমানে দুটি দলে বিভক্ত হয়েছে। তারা কেউ চাচ্ছে জামায়াত থাকুক বিএনপির সাথে, আবার কেউ চাচ্ছে জামায়াত বিএনপি থেকে বিতাড়িত হোক। সেই পরিপ্রেক্ষিতে জামায়াত রাজশাহী নির্বাচনে অনেকটা নিষ্প্রভ।
বাস্তবতা হলো, জামায়াত যদি বিএনপির গোপন তথ্য ফাঁস করে দেয় তাহলে অস্তিত্ব সঙ্কটে পড়বে বিএনপি। এদিকে যদি জামায়াতকে বিএনপির সঙ্গে রাখা হয়, তাহলে রাজশাহী নির্বাচনে জামায়াতের কোনো নেতাকর্মীকে কেন দেখা যাচ্ছে না- এ নিয়ে প্রশ্ন তুলছে রাজনৈতিক নেতাকর্মীরা।
‘জামায়াতের সঙ্গ ছাড়ছে বিএনপি, নাকি জামায়াতই ছেড়ে দিচ্ছে নিজ থেকে?’ এ নিয়ে গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে বেশ কিছু দিন ধরে। গাজীপুর নির্বাচনের পর পর বিএনপির কিছু শীর্ষ নেতা ভারতের কেন্দ্রীয় নেতাদের সাথে সাক্ষাৎ করতে যান। তাদের ভারত সফরের উদ্দেশ্য ছিল জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভারতের কিছু সাহায্য সহযোগিতা পাওয়া। বিএনপি ভারতের নেতাকর্মীদের জানান যে পাকিস্তানের দালাল জামায়াতকে ছাড়াই তারা নির্বাচনে অংশ নিবে। আসন্ন রাজশাহী নির্বাচনে বিএনপির মেয়র প্রার্থী দেখা গেলেও জামায়াতের কাউকে দেখা যাচ্ছে না। তবে কি সত্যিই জামায়াত আর বিএনপি আলাদা হলো?
বিএনপি জামায়াতকে ছাড়ার প্রসঙ্গে জামায়াতের এক শীর্ষ পর্যায়ের নেতা বলেন, বিএনপি জামায়াত ছাড়া অস্তিত্বহীন। শুধু তাই নয় বিএনপির অর্থের যোগানদাতা, মাদকের মূল হোতা সহ অনেক গোপন তথ্য জামায়াতের জানা। যা জনসম্মুখে আসলে বিএনপিকে শুধু দেশ থেকে নয় গোটা আন্তর্জাতিক রাজনৌতিক অঙ্গন থেকে বহিষ্কার করা হবে।
জামায়াতকে নিয়ে ইতোমধ্যে বিএনপি নেতাদের ভিতর সৃষ্টি হয়েছে অন্তঃকোন্দল। তারা বর্তমানে দুটি দলে বিভক্ত হয়েছে। তারা কেউ চাচ্ছে জামায়াত থাকুক বিএনপির সাথে, আবার কেউ চাচ্ছে জামায়াত বিএনপি থেকে বিতাড়িত হোক। সেই পরিপ্রেক্ষিতে জামায়াত রাজশাহী নির্বাচনে অনেকটা নিষ্প্রভ।
বাস্তবতা হলো, জামায়াত যদি বিএনপির গোপন তথ্য ফাঁস করে দেয় তাহলে অস্তিত্ব সঙ্কটে পড়বে বিএনপি। এদিকে যদি জামায়াতকে বিএনপির সঙ্গে রাখা হয়, তাহলে রাজশাহী নির্বাচনে জামায়াতের কোনো নেতাকর্মীকে কেন দেখা যাচ্ছে না- এ নিয়ে প্রশ্ন তুলছে রাজনৈতিক নেতাকর্মীরা।